Skip to main content

কালো দাগ দূর করুন আয়ু বাড়ান


কালো দাগ দূর করুন ১00% কার্যকর খুবই সহজে এই সমস্যার সমাধান। 





১০০% ভালো হয়ে যাবে আপনার কালো বগলের চামড়া। এই কাজটি আপনার প্রতিদিন করতে হবে। তাহলে দেখবেন আপনার নিজের কাছেই ভালো লাগবে। আসুন কিভাবে আপনার এই দাগ দূর করবেন এ বিষয়ে জেনে নেয়া যাক। খুবই সহজ এটি আপনার তেমন খরচ হবে না প্রতিদিন যেমন স্নান বা গোসল করার সময় একটু খেয়াল করে এই কাজটি করতে হবে। 
যাদের  এই কালো দাগ রয়েছে প্রথমে জল দিয়ে ভিজিয়ে স্নান করার সময় সাবান দিয়ে ভালো করে হালকাভাবে পরিস্কার করে নিতে হবে। চামড়ার জল শুকানোর পরে কালো যায়গায় অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহার করতে হবে। আবার যদি শরীরের গাম হয়ে থাকলে পাউডার ব্যবহার করবেন। প্রতিদিন পোশাক পরিবর্তন করবেন। পরিস্কার পরিছন্নতা থাকতে হবে।এ ছাড়াও ত্বকের বিভিন্ন স্থানের কালো দাগ দূর করতে, একটি কটনবলে আলুর রস নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এভাবে ত্বকের যত্ন নিলে কালো দাগ শিগগিরই হালকা হতে শুরু করবে। আমিও নিজে এই কাজ করে উপকৃত হয়েছি তাই বলতে পারি এটি একটি সঠিক এবং ভালো  প্রন্থা যা আপনার এবং সকল মানুষের কাজে আসবে।

আমার লেখাটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন এবং সবাইকে শেয়ার করবেন আপনাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ থাকবো। ধন্যবাদ।

Comments

Popular posts from this blog

 

ঘি খাওয়া অনেক উপকার।

গাওয়া ঘিয়ের উপকারিতা  জেনে নিন লিংকে ক্লিক করুন কল্যাণকর বলেই হয়ত এখন পশ্চিমাদেশেও ঘি দিয়ে স্পা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত এরকমই একটি প্রতিষ্ঠান ‘ফোর মুন স্পা’। সুখী ও ভালো থাকার জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম করেন। এই প্রতিষ্ঠানের ডা. অ্যামি চ্যাডউিইক সম্প্রতি স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ঘিয়ের নানান উপকারী দিক তুলে ধরেন।  উপকারিতা: দাহরোধী:  স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। অ্যালার্জি কমায়:  ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি। চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অ...

কিডনি সুস্থ রাখতে করণীয়।

  কিডনি সুস্থ রাখতে করণীয় জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুণ- শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে কিডনি সুস্থ রাখা আবশ্যিক। কিডনির অবস্থা ঠিক থাকলে শরীরে হরমোন ব্যালান্স ঠিক থাকে। এছাড়াও মানবদেহে ছাকনির কাজ করে এই অঙ্গ। তাই এটি সুস্থ রাখা বিশেষ প্রয়োজন। কিন্তু ঠিক কী কী করণীয়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রাথমিকভাবে কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই সুস্থ থাকে কিডনি। দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী- শরীরের হাইড্রেটেড রাখা প্রয়োজন। তাই যথেষ্ট পরিমাণে জল পানের পরামর্শ দেন অনেকেই। দিনে ৮ গ্লাস জল পান স্বাভাবিক বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের, যাতে মূত্রের রং হালকা হলুদ বা রঙহীন হয়। ডায়েট ঠিও রাখা দরকার কিডনি ভালো রাখতে। ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ কিডনির অসুখ ডেকে আনার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই স্বাস্থ্যকর এবং কম সোডিয়াম যুক্ত, কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার খাওয়া বাঞ্ছনীয়। শরীরচর্চার কোনও বিকল্প নেই। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ফলে ওজন, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকবে। রক্তের ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো বের করে দিয়ে ছাকনির কাজ করে কিডনি। তাই আপনারও দায়িত্ব কিডনিকে সুস্থ রাখা। অ্যালকোহল, ওষুধ ইত্যাদি...