Skip to main content

ঢেঁকি শাকের উপকারিতা ও রাতের জ্বর ভালো করে।

 

ঢেঁকি শাকের উপকারিতার সর্ম্পকে জানতে পারলে আর আপনার রাতের জ্বর হবে না। ছবিতে ক্লিক করতে হবে।


ঢেঁকি শাকের ছবি।


ঢেঁকি শাক একটি ফান জাতীয় গাছ। ঢেঁকি শাক রান্না করে খেতে হয়। কিভাবে খাবেন এবং  এর উপকারিতা সর্ম্পকে নিম্নে সঠিকভাবে বুঝিয়ে দেয়া হলঃ-

১। প্রথমে শাকটি বাড়ী আসেপাশে যেখানে পাবেন তুলে নিয়ে আসবেন। 

২। শাকের নরম কান্ড ও পাতা ব্যবহার করবেন। 

৩। জলে আলতোভাবে পরিস্কার করে ছোট করে কেটে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচ দিয়ে শুকনো করে রান্না করবেন।

৪। ভাতের সাথে প্রতিদিন এইভাবে পরিবেশন করুন বা খান। 

৫। আপনার যদি শরীরে থাকা যত দূর্বলতা ও জ্বর ভালো করে দিবে।

৬। শরীরে ক্যালসিয়াম ও পটাসিয়াম তৈরি করতে সাহয্য করে।

৭। এই শাক বনে জঙ্গলে প্রায়ই দেখা যায়। আবার এর চাষ করা যায়।

৮। এই শাক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। আমি নিজে এই শাক খেয়ে উপকৃত হয়েছি।

পরিশেষে বলবো লেখাটি শেয়ার করবেন ও দয়া করে অবহেলা না করে আপনার আসেপাশের মানুষকে জানিয়ে দিতে ভুল করবেন না। অনুরোধ রইল।

Comments

Popular posts from this blog

 

গ্রাস্ট্রিকের হাত থেকে বাঁচতে হলে সঠিক চিকিৎসা নিন।

কাঁচা পেঁপে এবং থানকুনি পাতা ব্যবহারের চিরমুক্তি হবে   পেটের আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ।   আসুন একবার জেনে নিন দেখুন কিভাবে কাঁচা পেঁপে এবং থানকুনি পাতা ব্যবহারের চিরমুক্তি হবে   পেটের আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ।  আমার এই চিকিৎসা করে আমি নিজেই ভালো হয়েছি আমার ডাক্তার দেখানোর মতো কোনো অর্থ ছিলো না। আমি বিজ্ঞান বিভাগে লেখাপড়া করে জেনেছি এই প্রাকৃতি চিকিৎসা  এবং আমি ভারতের একজন কবিরাজির কাজ থেকেও  চিকিৎসা শিখেছিলাম।   আজকের আমি আপনাদের অল্প খরচে  এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য লেখাটি পোস্ট করলাম। ডাক্তারের কাছে গিয়েছেন তো আরো এই রোগে আক্রান্ত হবেন। ভুলেও এদের কাছে যাবেন না। আমার প্রাকৃতিক চিকিৎসা ব্যবহারের আপনি সারাজীবন ভালো থাকবেন সৃষ্টিকর্তা আপনাদেরকে ভালো রাখবেন। তবে সঠিকভাবে ব্যবহার না করতে পারলে আপনার সমস্যা হবে। তাই লেখাটি ভালোভাবে পড়ুন এবং জানুন নিম্নে এর ব্যবহার সম্পর্কে  আলোচনা করা হল।   থানকুনি পাতা এর ব্যবহারঃ প্রথমে ২৫ গ্রাম থানকুনি পাতা নিতে হবে এর পর সকালে মলমূত্র ত্যাগ করে খালি লবন দিয়ে সেবন করতে হবে । সেবনের ৩০ ...

একটি শিশুর গড় ওজন কিরূপ হওয়া উচিত।

  একটি শিশুর গড় ওজন কিরূপ হওয়া প্রয়োজন জেনে নিন। শিশু ও ওজন ছবিঃ   আপনার শিশু রোগা বা মোটা হয়ে গেল কি না তা নিয়ে আপনি সবসময় চিন্তিত৷ কিন্তু আপনি নিজেই বাচ্চাকে ওজন করে তার সঠিক সুস্থ্যতা গড়ে তুলতে পারেন। নিম্নে একটি চাট দেওয়া হল - জন্মের সময় শিশুর ওজন হতে হবে ৩. ৪৮ কেজি ৮ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৪.১৭ কেজি ১২ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৫.৪৭ কেজি ১৬ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৬.৮৫ কেজি ২০ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৭.১৪ কেজি ২৪ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৭.৬৫ কেজি ২৮ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৮.১৪ কেজি ৩২ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৮.৫৪ কেজি ৩৬ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৮.৯০ কেজি ৪০ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৯.২২ কেজি ৪৪ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ৯.৯৫ কেজি ৪৮ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ১০. ০০ কেজি ৫২ সপ্তাহ পর শিশুর ওজন হতে হবে ১১.০০ কেজি  আমার এই লেখাটি সকল শিশুর মঙ্গলের জন্য আমি চেষ্টা করেছি মানুষের মাঝে তুলে ধরতে আমার জন্য একটু আর্শিবাদ করবেন অবহেলা করবেন না দয়া করে লাইক শেয়ার করে মানুষের পাশে থাকেন। ধন্যবাদ।     Find out what the average w...