Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2022

ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট।

  ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট ১০০% সুস্থ্য থাকে জেনে নিন -   আজ আমি বলবো কিভাবে ডায়বেটিক রোগী ব্যাক্তি ডায়েট চাট করবেন। এখানে একটি ছোট আকারে চাট দেওয়া হল : ডায়েবিটিকদের ডায়েট চাট:   নিরামিষ খাবার আমিষ খাবার ডাল রুটি সবুজ শাক সবজি তেল / মাখন ফল দই মাছ/ চিকেন ডিম      ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম   ৩০০ গ্রাম   ১০০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম  -  - ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ২৫০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ৩০  গ্রাম  ৩০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ২৫০ গ্রাম ৫০  গ্রাম   ১টি         লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করে জানাবেন। ডায়বেটিক রোগীদের জন্য  সবসময় আমার আর্শিবাদ রইল সর্তক থাকুন সবাই ভালো থাকুন। ধন্যবাদ। Diabetic Diet Chat 100% Healthy -   Today I will tell you how to lick the diet of a diabetic patient. Here is a small lick: ...

ধনিয়া পাতার যাদু

মানব দেহের রোগ সারাতে ধনিয়া পাতার অসাধারণ গুণ জেনে নিন- ধনিয়া পাতার ছবি: আজ আমি আপনাদের মাঝে ধনিয়া পাতার উপকারিতা সর্ম্পকে বলবো । ধনিয়া  পাতার  বৈজ্ঞানিক নাম Coriandrum sativum. এটি একটি একবর্ষজীবী উদ্ভিদ। দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়াতে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। ধনিয়া পাতার গুণাগুণ যেমন: ১। ধনিয়া পাতার রস খেলে যে অর্শ থেকে রক্ত পড়ছে তা উপশম হবে। ২। ধনিয়া পাতা বেটে সেই রস পরিস্কার কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে ফোঁটা ফোঁটা চোখে সকাল ও সন্ধেবেলা দিলে চোখের ব্যাথায় উপকার হয়। ৩। ধনিয়া পাতার রস বায়ু নাশ করে ও খিদে বাড়িয়ে দেয় সেই জন্য এই পাতা খেলে শরীর ঝরঝরে বা তরতাজা করে। ৪। বসন্ত রোগে ধনিয়া পাতার রস চোখে দিলে চোখে বসন্তের গুটি বেরোয় না। ৫। ধনিয়া পাতা চিবিয়ে সেই পাতা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মাড়ি দৃঢ় বা মজবুত হয়। দাঁতের ঢিলে মাড়ি শক্ত হয়ে যায়  এবং রক্ত পড়া বন্ধ হয়।  ৬।সর্তকতা রান্নায় অত্যাধিক ধনিয়া ব্যবহার ভালো নয়। বলা হয় বেশি ধনিয়া পাতার রস পেটে গেলে রতিশক্তি কমে যায়, দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়, মাথা ঘুরতে থাকে, অবশ্য সাধারণত যে পরিমাণে ধনিয়া পাতা খাওয়া হয় তাতে এসব অসুখের আশণ্কা থাকে না।   ...

পুদিনার যাদু

  পুদিনার পাতার ওষুধির গুনাগুন জেনে রাখুন- পুদিনাপাতার ছবি:  আজ আমি পুদিনার কথা সর্ম্পকে বলবো আমরা  অনেকেই জানিনা  পুদিনার পাতার  এর ব্যবহার। প্রাকৃতিক উপায়ে আমাদের বিভিন্ন রোগ সারায় এই পুদিনা।নিচে আমি কিছু এর গুণাগুণ সর্ম্পকে জানিয়ে দিলাম। ১। বিষাক্ত জন্তর বিষ নষ্ট করবার গুণ আছে এই পুদিনার। ২। পুদিনা পাতা পুরিয়ে সেই ছাই দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়। ৩। মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পুদিনা খেলে শরীরের জমে থাকা ক্লেদ ঘাম হয়ে বেরিয়ে যায়। ৪। পুদিনা পাতা কচলে নিয়ে শুকিয়ে দিরে মূর্চ্ছা রোগে উকার হয়। ৫। মধু ও লবন মিশিয়ে পুদিনা পাতা বাটা খেলে কৃমি সারে। ৬। পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে বেটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পায়ের গোদের উপকার হয়। প্রায় দেড় মাস খেতে হবে।আর এই  গোদ  রোগ ছোট কৃমির (“ফাইলারিয়াসিস” নামে ডাকা হয়) এবং এগুলো মশা দ্বারা ছড়ায়। ৭। পুদিনা পাতায় ভিটামিন  ‘এ’  বেশি পরিমানে আছে। ভিটামিনের গুণের দিক থেকে দেখতে গেলে পুদিনা তো পৃথিবীর সমস্ত রোগ থেকে রক্ষাকারী একটা ঔষধ। পুদিনার খিদে বাড়াবার শক্তি আছে খুব বেশি পরিমাণে। কাজেই অখিদে হলে পুদিনার উপকারিতার তু...

সজনে পাতার রসের গুণ

সজনে পাতার রসে ১০০% রোগ সারাবে জেনে নিন ক্লিক করুন  এখানে- সজনে পাতার ছবি: প্রথমে জানা দরকার সজনে পাতার গুণ সর্ম্পকে জানা যায় যে, শত বছর ধরে প্রায় তিনশরও বেশি রোগের ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই সজনে পাতা। নিচে সজনে পাতার কিছু গুণাগুণ সর্ম্পকে দেয়া হল: ১। সজনে পাতার রস খেলে শ্বাসের কষ্ট সারে ও হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়। ২। সজনে পাতার রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে পাঁচ দিন ধরে খেলে পেটের ভিতরে বায়ুর গোলক সেরে যায়। ৩।সজনে পাতার ক্বাথ তৈরি করে হিং ও শুকনো আদার গুঁড়ো মিশিয়ে খাওয়ালে পেটের গ্যাস বেরিয়ে যায়। ৪। বায়ুর প্রকোপের জন্যে যদি কোনো ব্যথা হয় তাহলে সজনে পাতার ক্বাথের সঙ্গে হিং ও শুকনো আদার গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ৫। সজনের ক্বাথের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ৬। সজনে পাতার রস গোলমরিচের সঙ্গে পিষে নিয়ে কপালে লাগালে মাথার যন্ত্রনা দূর হয়। ৭। সজনে পাতার রস মাথায় ঘষলে খুসকি দূর হয়। সম্মানিত পাঠকদেরকে অনুরোধ করবো লেখাটি শেয়ার করুন এবং আপনিও চেষ্টা করুন কিছু শিখতে অন্যদেরকেও উৎসাহিত করুন। লেখাটি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন। এই গরমে সবাই ভালো থাকবেন এই কামনা করি সকলকে ধন্যবাদ। ...

নিমপাতার নিরাময়

এই গরমে এলার্জি ও খোস পাঁচড়া থেকে বাচঁতে নিমের ব্যবহার জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুন-   নিমের ছবি: নিমপাতা: নিমপতায় আছে বসন্ত রোগের প্রতিষেধকতার গুণ। অনেক অসুখের আক্রমণ থেকে নিমপাতা শরীরকে বাচাঁয়। নিমপাতার নিম ঝোল খেলে মুখের রুচি ফেরে। স্বাদে তেতো নিমপাতায় আছে জীবানুনাশক ক্ষমতা।  ১। মানুষের দেহে কোন ক্ষত বা ঘা, খোস পাঁচড়াই যাই হোক না কেন, নিমপাতা জলে ফুটিয়ে সেই জল দিয়ে ধুলে ঘা শুকিয়ে যায়। ২। কাঁচ নিমপাতা ও হলুদ একসঙ্গে বেটে সমস্ত গায়ে মাখলে চুলকানি দাদ প্রভৃতি চর্মরোগ বিনাশ হয়। সেজন্যেই হামরোগে, বসন্তে নিম হলুদ মাখানো হয়। ৩। কচি নিমপাতা বেটে গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে ফোঁড়ার উপর লাগিয়ে কলাপাতা মুড়ে ২৪ ঘন্টা বেঁধে রাখরে ফোঁড়া শুকিয়ে যায়। ৪। নিমছাল শুকিয়ে গুঁড়ো করে সেই গুঁড়ো ঘায়ের ওপর দিয়ে বেঁধে রাখরে ঘ শুকিয়ে যায়। ৫। নিমপাতা বা নিমছালের রস ২ চামচ পরিমাণে কিছু মধু মিশিয়ে রোজ সকারে যদি পান করা যায়, তবে কমলা রোগ সারে। ৬। রোজ সকালে খালি পেটে নিমছাল ও নিমপাতা বেটে তার বড়ি করে খেলে কৃমি নিরাময় হয়। ৭। নিমফুল বেটে মাথায় মাখলে উকুন নষ্ট হয়। ৮। বসন্তকালে নিমপাতা ভাজা খেলে হাম বসন্ত ইত্যাদি হও...

ফল জাতীয় খাদ্যের গুণাগুণ।

সুস্থ্য থাকতে সবার জানা দরকার, ছবিতে  ক্লিক করুন- বিভিন্ন ফলের ছবিঃ আজকের আমি আপনাদেরকে ফলের গুণাগুণ সম্পর্কে বলবো আমার লেখা পড়লে আপনারা সকলেই উপকৃত হবেন আসুন জেনে নেই। নিচে বিভিন্ন ফলের খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কে  দেওয়া হলঃ ফল জাতীয় খাদ্যের গুণাগুণঃ ১। কচি আম:  রুচিকারক ও বায়ু-পিত্তবর্ধক।                 ২। পাকা আম: বীর্যবর্ধক, পুষ্টিকারক, ও বমিনাশক।  ৩। কাঁচা আম: ত্রিদোষজনক।   ৪। আঁটির আম: অতিসারনাশক ও বমিনাশক। ৫। আমসত্ত : তৃষ্ণনাশক, বমি, বায়ু, ও পিত্তনাশক।       ৬। আঙ্গুর : জীর্ণজ্বর, রক্তপিত্ত ও ক্ষয়নাকশ।    ৭। আতা: পিত্ত দাহ, ক্ষয়-ক্ষত, রক্তদোষ নাশক।              ৮। আমড়া : বায়ু পিত্ত ক্ষয়- ক্ষত, রক্তদোষ নাশক। ৯। কাঁচাকলা : রক্তপিক্তনাশক, তৃষ্ণা, দাহ, ক্ষয় ও বায়ুনাশক। ১০। কুল : নারকেল কুল কফ ও বায়ু বৃদ্ধিকারক। দেশী বা সাধারণ কুলও বায়ুবৃদ্ধিকারক  ও কফকারক। ১১। কাগজী লেবু :   গলরোগ, অরুচি, ক্রিমি, উদররোগ, বাতরোগ নাশক। ১২। কমলা লেবু : গলদ...