Skip to main content

Posts

স্নান বা গোসল একটি রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।

স্নান বা গোসল  একটি রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র।ছবিতে ক্লিক করুণ- স্নান বা গোসল ছবিঃ   স্বাস্থ্য রক্ষায় নিয়মিত স্নান বা গোসল করা একটি অত্যন্ত জরুরি। এ বিষয় আমরা অনেকেই কর্মব্য স্ততার দরুন যেমন খাওয়ার জন্য খুব কম সময় দিই, স্নানের জন্যও তেমনি কম সময় দিই। কোনো রকমে দু-মগ জল মাথায় দিয়েই স্নান ক্রিয়া সমাপন করি। একে সহজ বাংলায় বলে কাক স্নান। যা শুধু মাথা ভেজে সমগ্র শরীর নয়।আমাদের যদি প্রতিনিয়ত এরূপ স্নান বা গোসল করি তাতে আমাদের মস্তিষ্কের রোগ, চর্মের রোগ হতে পারে।এভাবে যদি কাক স্নান করি তবে গায়ের ময়লা যায় না জমে জমে লোম কূপ বন্ধ হয়ে যায়। যার জন্য গায়ে তো দুর্গন্ধ হয়ই উপরন্ত খোস পাঁচড়া হতে পারে। এখন স্নানের বিষয়ে কোন কোন নিয়মগুলি পালনীয়? ১। স্নানের বা গোসলের ব্যাপারে তাছাহুড়ো করা উচিত নয়। ২। স্নানের বা গোসলের জন্য কম করে আধঘন্টা সময় দিতে হবে। ৩। রোজ না হলেও সপ্তাহে অন্ততঃ একদিন গায়ে সাবান দিয়ে স্নান করা উচিত। ৪। প্রতিদিন যদি স্নানের পূর্বে শরীরে তেল মালিশ করে স্না করা যায় তবে দেহে রক্ত সঞ্চার বৃদ্ধি পায় ফলে শারীরিক যন্ত্রগুলি সক্রিয় থাকে। ৫। স্নান করার ব্যাপারে পুকুর বা নদী উপ...

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সুন্দর স্বাস্থ্যের খাদ্যের নমুনা।

  বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সুন্দর স্বাস্থ্যের খাদ্যের নমুনা- আজই জানুন ছবিতে ক্লিক করুণ বাচ্চাকে পুষ্টি খাবার দিনঃ বাচ্চাদের খাবার যেমন কি খাবে, কতটা খাবে তা নির্ভর করবে- তার বাসস্থানের বা কোথায় থাকে, পরিবারের খাবার ধরণ বা অভ্যেস, খাবারের স্বাদ, হজম করবার ক্ষমতার ওপর। বাচ্চারা  ৬ মাস পর্যন্ত যদি মায়ের দুধ খায়, তবে আর কোনো খাবরের দরকার হয় না না হলে ২-৩ মাস পর্যন্ত খাবারের পরিমাণটা বাচ্চার হজম শক্তির চাহিদা অনুসারে সিকি ভাগ করে বাড়ান। একটা ডিম সেদ্ধর ১/৪ অংশ বা খুব সামান্য টাটকা মাছ খায়াতে পারেন। তাছাড়া ডালের ভেজিটেবিল স্যুপ ৫-৬ আউন্স সঙ্গে বেবিফুড দিবেন। পরের ৪-৫ মাস পর্যন্ত পেঁপে সেদ্ধ, ডাল, ভেজিটেবিল স্যুপ দিবেন। ৬ মাসের পর আধ থেকে  একটা ডিমসেদ্ধ, চিকেন স্টু দিবেন। ৯-১৮ মাস অবধি সময়ে গরুর দুধ পাতলা করে মিশিয়ে দিন। বাজারে পাস্তরােইজড দধি ও পাতলা করে দিতে পারেন। সাথে গলা ভাত, মাছ, শাকসবজি দুধ, চিড়ে মুড়ি। দুধ না খেতে চাইলে ঐ পরিমাণ ছানা বা দই দিবেন। ৪- ৫ বছর বয়স হলে সামান্য মশলাদার খাবার দিবেন। এই সময় বাচ্চাদের স্কুলে পাঠালে টিফিনে কলা বা পছন্দমতো ফল, বিস্কুট, কেক, টোস্ট রুটি, ব...

উচ্চ রক্তচাপে করণীয়।

উচ্চ রক্তচাপে করণীয় এবং স্বাভাবিক রক্ত চাপের একটি তালিকা এটা জানা থাকা সবার দরকার।ছাবিতে ক্লিক করুণ রক্তচাপ মাপার ছবিঃ  বয়স ও বছর নারী এবং পুরুষদের জন্য    রক্তচাপ সিস্টোল (উপরে)  রক্তচাপ ডায়স্টোলিক (নিচে)  ১-৫ ৫-১০ ১০-১৫ ১৫-২০ ২০-২৫ ২০-৩০ ৩০-৩৫ ৩৫-৪০ ৪০-৪৫ ৫০-৫৫ ৫৫-৬০ ৬৫-৭০   ৮৫/৯০ ৯০/১০০ ১০০/১১০ ১১০/১০ ১১০/১২০ ১২০/১২৫ ১২৫/১৩০ ১২৫/১৩০ ১২৫/১৩০ ১৩০/১৩৫ ১৩৫/১৪০ ১৪৫/১৫০  ৫৫/৬০ ৬০/৭০ ৭০/৭৫ ৭৫/৮০ ৮০/৮৫ ৮০/৮৫ ৮৫/৯০ ৮৫/৯০ ৮৫/৯০ ৮৫/৯০ ৯০/৯৫ ৯০/৯৫   উচ্চ রক্তচাপ প্রায় একটি স্থায়ী রোগ হিসেবে বিবেচিত। এর জন্য চিকিৎসা ও প্রতিরোধ দুটোই জরুরি। তা না হলে বিভিন্ন জটিলতা, এমনকি হঠাৎ করে মৃত্যুরও ঝুঁকি থাকে। উচ্চ রক্তচাপ কি আসলেই কোনো জটিল ব্যাধি? এই রোগ ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনতে পারে। অনেক সময় উচ্চ রক্তচাপের কোনো প্রাথমিক লক্ষণ দেখা যায় না। এটাই উচ্চ রক্তচাপের সবচেয়ে ভীতিকর দিক। যদিও অনেক সময় রোগীর বেলায় কোনো লক্ষণ থাকে না, তবুও নীরবে উচ্চ রক্তচাপ শরীরের বিভিন্ন অংশকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এ জন্যই এ রোগকে ‘নীরব ঘাতক’ বলা যেতে পারে। অনিয়ন্ত্রিত ও ...

যারা প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা পরিশ্রম করেন তাদের খাবার চাট।

   যারা প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা পরিশ্রম করেন তাদের খাবার চাট।ছবিতে ক্লিক করুণ খাবার ছবিঃ বয়স অনুযায়ী কোন খাবার কতটুকু খাবেন। নিচে একটি তালিকা সহ বুঝিয়া দিলাম আসা করি সবাই অনুসরণ করবেন এবং এ সর্ম্পকে যারা ডাক্তার তারা জানেন।আপনিও জেনে রাখুন এবং অন্যকে পরামর্শ দিন। খাদ্যদ্রব্য প্রতিদিনের হিসাব ১৫-২৫ বছর ছেলেদের জন্য   ১৫- ২৫ বছর মেয়েদের জন্য  ১০-১৪ বছর ছেলেদের জন্য   ১০-১৪ বছর মেয়েদের জন্য ভাত ডাল ( মসুর ) আলু ( বড় ) সেদ্ধ অন্যান্য তরকারী শাকপাতা, সবজি ফল (কলা,আপেল) দুধ মাখন ডিম সেদ্ধ মিষ্টি  লেবু  জল          ৫০০ গ্রাম  ১০০ গ্রাম ১ খানা ৭৫ গ্রাম ১০০ গ্রাম ৩০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম ২৫ গ্রাম ৩ খানা ৩০ গ্রাম অর্ধেক টুকরো ৩ - ৪ লিটার    ৫০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ১ খানা ৭৫ গ্রাম ২০০ গ্রাম ৩০ গ্রাম ৫ ০০ গ্রাম ২০ গ্রাম ২ খানা ৩০ গ্রাম অর্ধেক টুকরো ৩ - ৪ লিটার ৩৫০ গ্রাম ৬০ গ্রাম ১ খানা ৬০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ৬০ গ্রাম ১ লিটার ১৫ গ্রাম  ১...

চোখের যত্ন কিভাবে নিবেন।

চোখের যত্ন কিভাবে নিবেন। এবং চোখের জ্যোতি ভালো রাখার উপায়।ছবিতে ক্লিক করুণ চোখের ছবিঃ স্বাস্থ্য রক্ষায় চোখের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । চোখ যদি সঠিকভাবে যত্ন না নেওয়া যায় তবে সারা জীবন অন্ধকারে ছেয়ে যায়। কিভাবে চোখের যত্ন নেবেন? ১। প্রতিদিন সকালে উঠে মুখে ধোয়ার সময় চোখে ঠান্ডা জলের ঝাপটা দিন। আর দেখবেন চোখের কোণে যেন কোনো পিছুটি না লেগে থাকে। ২। রাতে বা দিনে কখনই কম আলোতে পড়াশুনা করবেন না। এতে চোখের খুব ক্ষতি হয়। ৩। স্নান করার সময় খানিকটা জল মুখে নিয়ে মাথায় জলের ধারা দিলে চোখের জ্যোতি বাড়বে। ৪। ত্রিফলার জল, সবুজ সবজি খেলেও চোখের জ্যোতি বাড়ে। ৫। কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস জলে মিশিয়ে পান করলে চোখের জ্যোতি বাড়ে। চোখ সুস্থ রাখার ব্যায়ামঃ  সারাক্ষণ স্মার্টফোন, কম্পিউটার, টিভি ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার কারণে আমাদের চোখে অনেক প্রেসার পড়ে। তাই এই ব্যায়ামগুলো করা খুব জরুরি। চোখ বন্ধ করে ব্যায়ামঃ  চোখ বন্ধ করে আঙ্গুলের সাহায্যে করুন এই ব্যায়ামটি। এজন্য ১. চোখ বন্ধ করুন ২. চোখের পাতার উপর এক জোড়া করে আঙ্গুল রাখুন ৩. এরপর ২ সেকেন্ডের জন্য হালকা চাপ দিন ৪.  এভা...