Skip to main content

Posts

নিমপাতার নিরাময়

এই গরমে এলার্জি ও খোস পাঁচড়া থেকে বাচঁতে নিমের ব্যবহার জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুন-   নিমের ছবি: নিমপাতা: নিমপতায় আছে বসন্ত রোগের প্রতিষেধকতার গুণ। অনেক অসুখের আক্রমণ থেকে নিমপাতা শরীরকে বাচাঁয়। নিমপাতার নিম ঝোল খেলে মুখের রুচি ফেরে। স্বাদে তেতো নিমপাতায় আছে জীবানুনাশক ক্ষমতা।  ১। মানুষের দেহে কোন ক্ষত বা ঘা, খোস পাঁচড়াই যাই হোক না কেন, নিমপাতা জলে ফুটিয়ে সেই জল দিয়ে ধুলে ঘা শুকিয়ে যায়। ২। কাঁচ নিমপাতা ও হলুদ একসঙ্গে বেটে সমস্ত গায়ে মাখলে চুলকানি দাদ প্রভৃতি চর্মরোগ বিনাশ হয়। সেজন্যেই হামরোগে, বসন্তে নিম হলুদ মাখানো হয়। ৩। কচি নিমপাতা বেটে গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে ফোঁড়ার উপর লাগিয়ে কলাপাতা মুড়ে ২৪ ঘন্টা বেঁধে রাখরে ফোঁড়া শুকিয়ে যায়। ৪। নিমছাল শুকিয়ে গুঁড়ো করে সেই গুঁড়ো ঘায়ের ওপর দিয়ে বেঁধে রাখরে ঘ শুকিয়ে যায়। ৫। নিমপাতা বা নিমছালের রস ২ চামচ পরিমাণে কিছু মধু মিশিয়ে রোজ সকারে যদি পান করা যায়, তবে কমলা রোগ সারে। ৬। রোজ সকালে খালি পেটে নিমছাল ও নিমপাতা বেটে তার বড়ি করে খেলে কৃমি নিরাময় হয়। ৭। নিমফুল বেটে মাথায় মাখলে উকুন নষ্ট হয়। ৮। বসন্তকালে নিমপাতা ভাজা খেলে হাম বসন্ত ইত্যাদি হও...

ফল জাতীয় খাদ্যের গুণাগুণ।

সুস্থ্য থাকতে সবার জানা দরকার, ছবিতে  ক্লিক করুন- বিভিন্ন ফলের ছবিঃ আজকের আমি আপনাদেরকে ফলের গুণাগুণ সম্পর্কে বলবো আমার লেখা পড়লে আপনারা সকলেই উপকৃত হবেন আসুন জেনে নেই। নিচে বিভিন্ন ফলের খাদ্যের গুণাগুণ সম্পর্কে  দেওয়া হলঃ ফল জাতীয় খাদ্যের গুণাগুণঃ ১। কচি আম:  রুচিকারক ও বায়ু-পিত্তবর্ধক।                 ২। পাকা আম: বীর্যবর্ধক, পুষ্টিকারক, ও বমিনাশক।  ৩। কাঁচা আম: ত্রিদোষজনক।   ৪। আঁটির আম: অতিসারনাশক ও বমিনাশক। ৫। আমসত্ত : তৃষ্ণনাশক, বমি, বায়ু, ও পিত্তনাশক।       ৬। আঙ্গুর : জীর্ণজ্বর, রক্তপিত্ত ও ক্ষয়নাকশ।    ৭। আতা: পিত্ত দাহ, ক্ষয়-ক্ষত, রক্তদোষ নাশক।              ৮। আমড়া : বায়ু পিত্ত ক্ষয়- ক্ষত, রক্তদোষ নাশক। ৯। কাঁচাকলা : রক্তপিক্তনাশক, তৃষ্ণা, দাহ, ক্ষয় ও বায়ুনাশক। ১০। কুল : নারকেল কুল কফ ও বায়ু বৃদ্ধিকারক। দেশী বা সাধারণ কুলও বায়ুবৃদ্ধিকারক  ও কফকারক। ১১। কাগজী লেবু :   গলরোগ, অরুচি, ক্রিমি, উদররোগ, বাতরোগ নাশক। ১২। কমলা লেবু : গলদ...

দুধ জাতীয় খাদ্যের পুষ্টিগুন

দুধে কত পরিমান ক্যালরি রয়েছে, জেনে নিন- How many calories does milk contain? Avgiv mvaviYZ `ya RvZxq Lvevi mK‡jB †L‡q _vwK| wKš‘ A‡bKB Rvwbbv দy‡a KZ  cÖKvi Kv‡ev©nvB‡WªU, kZKiv †cÖvwUb, ‡¯œn c`v_© Ges †gvU K¨vjwi _v‡K| wewfbœ cÖvYx ev c`v_© n‡Z cvIqv `y‡a KZUzKz cwigvb cywó cvIqv hvq Zv wb‡q Av‡jvPbv KiwQ| GKwU K_v g‡b ivL‡eb †kLvi †Kv‡bv †kl †bB ZvB ej‡ev hvnviv Avgvi GB †jLvUv †`L‡eb Zv‡`i Kv‡Q Avwg web‡qi mv‡_ ej‡Z PvB nvRvi Kv‡Ri gv‡S GKUz covi mgq w`b| †`L‡eb A‡bK mvdj¨ Avm‡e, †Kbbv gvby‡li Rxeb my›`i I mymv¯’¨ AwaKvix n‡Z n‡j Rvb‡Z n‡e| wb‡b¥ GKwU Q‡Ki gva¨‡g `y‡ai ¸bv¸b m¤ú‡K© †`Iqv njt Lv`¨ c`v_© Kv‡ev©nvB‡WªU kZKiv †cÖvwUb ‡¯œn c`v_© †gvU K¨vjwi Miæi `ya 4.8 3.3 3.6 65 ‡gv‡li `ya 5.1 4.3 7.5 117 QvM‡ji `ya 4.7 3.7 5.6 84 gvLb †Zvjv `ya 4.6 2.5 0...

ব্যাথা থেকে চির মুক্তি পেতে করণীয়।

  ১০০% পরীক্ষিত। ব্যাথা খাকবে না জেনে নিন উপকার হবেই। ব্যাথার ছবিঃ শরীরে বা হাড়ে যেখানে আঘাত পাবেন এই কাজটি করুন  ৩ দিনের মধ্যে ছেড়ে যাবে।১০০% গ্যারান্টি দিচ্ছি ভালো হয়ে যাবেন। যদি আপনি খেলাধুলা করতে গিয়ে বুকে বা যেকোনো জাগায় আঘাত পান তাহলে বেশি চাপা চাপি বা মালিশ করবেন না। আস্তে আস্তে শ্বাসপ্রশ্বাস নিবেন। প্রথমে  আপনার যা করতে হবে আঘাত পাওয়া যায়গায় বরফ আলগা চেপে ধরুন এবং কিছুক্ষন বিশ্রামে থাকুন।  খাবারের প্রনালী সর্ম্প কে জানুনঃ  ১। রাত্রে বেলায় এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ খাটি হলুদের গুড়ো মিশিয়ে কিছুক্ষন নাড়ুন এর পর সেই মিশ্রন যুক্ত দু্ধ ও হলুদের মধ্যে দুই চামচ খাটি মধু মিশিয়ে গরম গরম পান করুন।  ২।পরের দিন সকালে ঠিক এই ভাবে খালি পেটে একইভাবে ঔষুধটি বানিয়ে পান করুন দেখবেন তিন দিনের মধ্যে আপনার ব্যাথা কমে যাবে।  ৩। একটি গাজর সামান্য লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খাবেন। এতে করে আপনার ব্যাথা খুবই তারাতারি কমে যাবে।   ৪।কিছু বিধি নিষেধ আসে যেমন ধূমপান ও তামাক জাতীয় বা মদ জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না  ৫। বেশি বেশি শাক সবজি খেতে হবে...

ঘি খাওয়া অনেক উপকার।

গাওয়া ঘিয়ের উপকারিতা  জেনে নিন লিংকে ক্লিক করুন কল্যাণকর বলেই হয়ত এখন পশ্চিমাদেশেও ঘি দিয়ে স্পা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত এরকমই একটি প্রতিষ্ঠান ‘ফোর মুন স্পা’। সুখী ও ভালো থাকার জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম করেন। এই প্রতিষ্ঠানের ডা. অ্যামি চ্যাডউিইক সম্প্রতি স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ঘিয়ের নানান উপকারী দিক তুলে ধরেন।  উপকারিতা: দাহরোধী:  স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। অ্যালার্জি কমায়:  ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি। চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অ...

লাউয়ের উপকারিতা।

  লাউয়ের উপকারিতা জেনে নিন- লিংকে ক্লিক করুন। চুল   পাকা   প্রতিরোধ   করে  : দূষণের কারণে আজকাল অনেকেরই অল্প বয়সে চুল পাকা সমস্যা দেখা দিচ্ছে। নিয়মিত লাউয়ের রস খেলে এ সমস্যা কমে যায়। জলশূন্যতা   কমায়  :   লাউয়ের শতকরা ৯৬ ভাগ জল থাকে। এ কারণে ঘাম, ডায়রিয়া, উচ্চ রক্তচাপ বা অন্যান্য অসুস্থতার কারণে শরীরে জলশূন্যতা হলে লাউ তা পূরণ করতে সহায়তা করে। হৃদরোগের  জন্য  উপকারী :    লাউ হৃৎপিণ্ডের জন্যও বেশ উপকারী। সপ্তাহে তিনবার লাউয়ের রস খেলে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও ভূমিকা রাখে। ওজন  কমায় :  যারা ওজন কমাতে চান তারা নিয়মিত খাদ্যতালিকায় লাউয়ের রস রাখতে পারেন। এতে থাকা আয়রন, ভিটামিন ও পটাশিয়াম ওজন কমাতে সাহায্য করে। ঘুমের   সমস্যা   কমায়  :  যাদের ঘুমের সমস্যা আছে তারা লাউয়ের রসের সঙ্গে সামান্য তিলের তেল মিশিয়ে খেতে পারে। এতে ঘুমের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে। হজমে   সহায়তা   করে  :  লাউয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ও অ্যালকালি থাকায় এটি অ্যাসিডিটির সমস্যা কমায়। সেই সঙ্গে হজমশক্...

যকৃতে সুরক্ষা বর্ম তৈরি করে এবং ক্যানসারের বিরুদ্ধেও লড়তে পারে এই কুল বা বরই।

বরই বা কুল খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন- বাজারে এখন নানা রকম কুল বা বরই পাবেন। শীত থেকে গরমের শুরু অবধি সময়টা দেশি ফলের অভাব মেটায় প্রধানত দেশি টক বরই ও মিষ্টি কুল। বাজারে টক-মিষ্টি গোল বরই, নারকেল কুল, আপেল কুল, এমনকি স্বাদ মেটাতে আছে বাও কুল।পুষ্টিবিদেরা বলেন, কুলে আছে প্রচুর ভিটামিন আর খনিজ উপাদান। বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায় সব ধরনের মাটিতে কুল জন্মে। এটি শুকিয়ে অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায়। কাঁচা ও শুকনো কুল দিয়ে চমৎকার চাটনি ও আচার তৈরি করা যায়। পুষ্টিগুণের জন্য কুল তো খাবেনই; আরও একটা কারণে কুল খেতে পারেন। তা হলো এটি দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টিবিদ হাসিনা আকতারের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি ১০০ গ্রাম কুলে রয়েছে খাদ্যশক্তি ৭৯ কিলোক্যালরি, শর্করা ২০ দশমিক ২৩ গ্রাম, আমিষ ১ দশমিক ২ গ্রাম, জলীয় অংশ ৭৭ দশমিক ৮৬ গ্রাম, ভিটামিন এ ৪০ আইইএ, থায়ামিন শূন্য দশমিক শূন্য ২ মিলিগ্রাম, রিবোফ্লোবিন শূন্য দশমিক শূন্য ৪ মিলিগ্রাম, নিয়াসিন শূন্য দশমিক ৯ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি ৬ শূন্য দশমিক শূন্য ৮১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৬৯ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ২১ মিলিগ্রাম, লোহা শূন্য দশম...