Skip to main content

Posts

মশার হাত থেকে বাঁচার একটি ভালো উপদেশ।

  মশার হাত থেকে বাঁচার সহজ উপায় ছবিতে ক্লিক করুন- ছোট্ট একটা প্রাণী, চোখেও দেখা যায় না সব সময়, কিন্তু আপাতত তার জ্বালাতেই থরহরি কম্পমান আপামর সারাদেশবাসী৷ ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শহরজুড়ে৷ শিশু আর বয়স্কদের পক্ষে প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়াচ্ছে মশকবাহিত রোগের আক্রমণ৷ এই অবস্থায় আপনার বাড়িটিকে সুরক্ষিত রাখার চেষ্টা করুন সবার আগে৷ মশারি খাটিয়ে ঘুমোন৷ দিনে-রাতে বাইরে বেরনোর আগে ও বাচ্চাকে স্কুলে পাঠানোর আগে অতি অবশ্যই রেপেলান্ট লাগাতে ভুগবেন না৷ সেই সঙ্গে কিছু ঘরোয়া টোটকা মেনে চলতে পারেন, তাতেও মশা-মাছি দূরে রাখা সম্ভব৷ বাড়ি ও তার আশেপাশে কোথাও জল জমতে দেবেন না:   বাড়ি বা তার আশেপাশে জল বা আবর্জনা জমতে দেওয়া মানেই মশার বংশবৃদ্ধির সুযোগ করে দেওয়া৷ তাই কেবল বাড়ি পরিষ্কার রাখলেই চলবে না, সতর্ক দৃষ্টি রাখুন আশপাশের এলাকার প্রতিও৷ ঠিকমতো জঞ্জাল সাফ না হলে পুর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করুন৷ ওভারহেড ও আন্ডারগ্রাউন্ড ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখুন, তা যেন ঢাকা দেওয়া থাকে৷ চৌবাচ্চা থাকলে তার উপরেও ঢাকা দিয়ে রাখুন৷ অ্যাকোয়ারিয়াম বা লিলি পুল আছে বাড়িতে? জল নিয়মিত পরিষ্কার করু...

ধোঁয়াশা বা বায়ুদূষণ থেকে বাঁচতে হলে করনীয়।

  ধোঁয়াশা বা বায়ুদূষণ থেকে বাঁচতে কী করবেন জেনে  নিন ছবিতে ক্লিক করুন-  ধোঁয়াশা  শব্দের অর্থ চুড়ান্ত বায়ুদূষণ। দূষণের কারণে কুয়াশা যখন ধোঁয়াময়, অস্বচ্ছ ও সামান্য গন্ধযুক্ত হয় তখন তাকে  ধোঁয়াশা  বলে। এই সময় বাতাসে নাইট্রোজেনের অক্সাইড, সালফারের অক্সাইড, ওজোন, ধোঁয়া ও অন্যান্য বস্তুকণা উপস্থিত থাকে। শীত আসছে মানেই ভোরবেলা আর সন্ধের দিকে ধোঁয়াশার চাদর মুড়ে ফেলবে শহরকে। সেই সময় যাঁদের নিয়মিত পথে বেরোতে হয়, তাঁদের অনেকেই হাঁচি, কাশি, সর্দি ও ফুসফুসের নানা সমস্যায় কাবু হয়ে পড়েন। কিছুদিন আগে খাস রাজধানী দিল্লির দখল নিয়েছিল এমনই এক ভয়ানক ধোঁয়াশা, তার ফলে বহু মানুষ অসুস্থও হয়ে পড়েছিলেন। ডাক্তারদের বক্তব্য, এই ধোঁয়াশায় ভাসমান দূষণ কণাগুলির মধ্যে কোনও কোনওটি আমাদের ফুসফুসের গভীরে সেঁধিয়ে যায় এবং তার ফলে নানা ধরনের অসুখ হওয়ার আশঙ্কা থাকে৷ ফুসফুসের সমস্যা বা শ্বাসকষ্টই নয় কেবল, হতে পারে স্ট্রোক বা হার্টের অন্যান্য সমস্যাও, বিকল হতে পারে কিডনির মতো আবশ্যক অঙ্গও৷ বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের অসুস্থ হয়ে পড়ার আশঙ্কা সবচেয়ে বেশি৷ কিন্তু সকালবেলা যদি বাচ্চাকে স্কু...

বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে অনেক উপকার পাবেন ১০০%

  বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে অনেক উপকার পাবেন দেখে নিন ছবিতে ক্লিক করেন- আয়ুর্বেদ বহুযুগ ধরেই ঘোর তুলসীভক্ত৷ এককালে এই ওষধিকে এতটাই গুরুত্ব দেওয়া হত যে প্রতিটি বাড়িতে তুলসী গাছ রাখা, তার নিয়মিত সেবাযত্ন করা আবশ্যক ছিল৷ নানা ছোটখাটো ঘরোয়া সমস্যার সমাধানে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তুলসী৷ তার কয়েকটি আলোচিত হল৷ তুলসী স্ট্রেস ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে স্ট্রেস আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠছে ক্রমশ৷ শুধু মন নয়, শরীর, চিন্তা-চেতনা, ব্যবহার সবের উপরেই পড়ছে স্ট্রেসের ছাপ৷ আয়ুর্বেদে যাঁরা বিশ্বাস রাখেন, তাঁরা বলেন, তুলসীতে আছে ‘অ্যাডাপটোজেন’, এটি অ্যান্টি স্ট্রেস এজেন্ট৷ মানবশরীরের স্ট্রেস হরমোন ‘কর্টিসোল’-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তুলসী৷ প্রতিদিন ১০-১২টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান, তাতে নিয়ন্ত্রণে থাকবে স্ট্রেস ও রক্তচাপ৷ ত্বক, চুল ও দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে চিবিয়ে খাওয়া ছাড়াও ফেস অথবা হেয়ার প্যাকের সঙ্গে তুলসীপাতার রস ব্যবহার করতে পারেন, তাতে ত্বক ও চুল ঝলমল করবে স্বাস্থ্যের আভায়৷ ব্রণ হবে না, চুল পড়া কমে যাবে৷ ভালো থাকবে দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও৷ তুলসীর পাতা শুকিয়ে গ...

সর্দি-কাশি উপশমের এখন ঘরোয়া উপায়ে

  সর্দি-কাশি উপশমের ঘরোয়া উপায় ১00% ফল হবেই, ছবিতে ক্লিক করুন জানতে পারবেন-  সর্দি-কাশির নিরাময় বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডা লেগেছে? সর্দি-কাশির চোটে তিষ্ঠোতে পারছেন না? ঋতু বদলের সময় বা আচমকা বৃষ্টিতে ভিজে তেমনটা হতেই পারে৷ জেনে নিন বাড়িতে কোন কোন নিয়ম মেনে চললে কষ্ট কমিয়ে একটু আরামে থাকা যায়৷ কোনওটাতেই কাজ না হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে ওষুধ খেতে হবে৷ নুন জলে গার্গল করুন:  সর্দি-গলা ব্যথাই বলুন বা শুকনো কাশি, খুব কাজে দেয় নুন জলে গার্গল৷ মধু খান:  ঠান্ডা লেগে সারা রাত কাশি হচ্ছে? শোওয়ার আগে এক চামচ মধু খেলে আরাম পাবেন৷ খুব ভালো হয় যদি অল্প গরম জলে মধুটা দিয়ে ছোট ছোট সিপে খাওয়া যায়৷ আদা দিয়ে চা তৈরি করুন:  চা তৈরি করুন অল্প আদা দিয়ে৷ শোওয়ার ঠিক আগে সেটা খান৷ গ্রিন টি-ও খুব ভালো কাজে দেয়৷ এতে কাশির চোটে ঘুম ভেঙে উঠে বসে থাকতে হবে না৷ বালিশটা উঁচু করে দিন:  বালিশের পিঠের দিকটা একটু তুলে শুতে পারেন, তাতে সারা রাত কাশির দমক একটু কম ভোগাবে৷ বাম বা নেজ়াল ড্রপ রাখুন হাতের কাছে:  সারা রাত যদি নাক বন্ধ থাকে, তা হলেও ঘুম আসবে না৷ উলটে মুখ দিয়ে শ্বা...

এই শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিন ঘরোয়া উপায়ে ‍উপকৃত হবেন 100% ।

  এই শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিন ঘরোয়া উপায়ে সমস্যা হওয়ার আগেই,  জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুন- আপনার ত্বক কি প্রকৃতিগতভাবেই শুষ্ক? আপনার বয়স কি তিরিশ পেরিয়েছে? আপনি কি দিনের মধ্যে বেশিরভাগ সময়টাই শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কামরায় কাটান? তা হলে কিন্তু আগামী কয়েকটা মাস আপনাকে একটু বাড়তি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, না হলে ত্বকের শুষ্কতা খুব ভোগাবে৷ মনে রাখবেন, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ত্বক ক্রমশ আর্দ্রতা হারাবে, তাই বিশেষ যত্নআত্তি না পেলেই দেখা দেবে বলিরেখা৷ বয়সের আগেই ত্বকে ভাঁজ পড়বে, তা কুঁচকে যেতেও পারে৷ আশার কথা হচ্ছে, সামান্য একটু সচেতন হলেই কিন্তু এই সমস্যার হাত থেকে নিজেকে বাঁচানো সম্ভব৷ শুষ্ক ত্বকের হাত থেকে বাঁচতে পর্যাপ্ত জলপান করুন: শরীর ভিতর থেকে আর্দ্র না হলে তার ছাপ পড়বে ত্বকের উপর৷ তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে জলপান করুন৷ দিনে অন্ততপক্ষে আট-দশ গ্লাস জলপান করা একান্ত আবশ্যক৷ ডাবের জল, ফলের রসও পান করতে পারেন৷ অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল সাধারণত সব ধরনের ত্বকের পক্ষেই খুব কার্যকর৷ এর মধ্যে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডান্ট শুধু আপনার মুখ নয়, পুরো শরীরের ত্বকের যত্ন নেয়৷ স্নানের ...

শীত থেকে বাঁচ্চাতে শিশুদেরকে করনীয়।

  এই শীতে শিশুর যত্নে প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো দেখুন ছবিতে ক্লিক করুন- শীত এলেই নিজের সন্তানের আসন্ন অসুস্থতা ভাবিয়ে তুলে মা-বাবাকে। শীতে শিশুর যত্নে প্রত্যেক বাবা- মাকে রাখতে হবে বাড়তি সতর্কতা। শীতের আগমনের সাথে সাথেই শিশুর ত্বকে বেশ পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। শীতে শুষ্ক আবহাওয়া থাকায় ত্বকে দেখা দেয় এক ধরনের রুক্ষতা। এ ছাড়া শিশুর ঠাণ্ডা লাগা, কাশি, জ্বর অথবা পেটের অসুখ-বিসুখ দেখা দিতে পারে। তাই তাদের প্রতি একটু বাড়তি যত্ন নিলে শীতের সমস্যা থেকে শিশুকে রক্ষা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অহেতুক অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করলে শিশুর ক্ষতি হতে পারে। ঘরোয়া চিকিৎসাতেই অধিকাংশ সর্দি-জ্বর ভালো হয়। নিয়মিত স্নান করান শীত বলে পরিচ্ছন্নতায় অবহেলা না করে শিশুকে নিয়মিত স্নান করান। তবে দুপুর ১২ টার আগেই স্নানের পর্ব সেরে ফেলুন। স্নানের পর বাচ্চার মাথা ও শরীর ভালো করে মুছে তারপর জামা কাপড় পরাবেন। ত্বকের যত্ন নিন আদ্রতার কারণে শিশুদের ত্বক বেশি রুক্ষ হয়ে যায়। শীতে শিশুর কোমল ত্বকের যত্ন নিতে অবশ্যই ভালো মানের লোশন বা ক্রিম লাগাতে হবে। এছাড়াও বেবি অয়েল, গ্লিসারিন ও ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম ব্যবহার কর...