Skip to main content

বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে অনেক উপকার পাবেন ১০০%

 

বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে অনেক উপকার পাবেন দেখে নিন ছবিতে ক্লিক করেন-






আয়ুর্বেদ বহুযুগ ধরেই ঘোর তুলসীভক্ত৷ এককালে এই ওষধিকে এতটাই গুরুত্ব দেওয়া হত যে প্রতিটি বাড়িতে তুলসী গাছ রাখা, তার নিয়মিত সেবাযত্ন করা আবশ্যক ছিল৷ নানা ছোটখাটো ঘরোয়া সমস্যার সমাধানে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তুলসী৷ তার কয়েকটি আলোচিত হল৷


তুলসী স্ট্রেস ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে

স্ট্রেস আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠছে ক্রমশ৷ শুধু মন নয়, শরীর, চিন্তা-চেতনা, ব্যবহার সবের উপরেই পড়ছে স্ট্রেসের ছাপ৷ আয়ুর্বেদে যাঁরা বিশ্বাস রাখেন, তাঁরা বলেন, তুলসীতে আছে ‘অ্যাডাপটোজেন’, এটি অ্যান্টি স্ট্রেস এজেন্ট৷ মানবশরীরের স্ট্রেস হরমোন ‘কর্টিসোল’-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তুলসী৷ প্রতিদিন ১০-১২টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান, তাতে নিয়ন্ত্রণে থাকবে স্ট্রেস ও রক্তচাপ৷

ত্বক, চুল ও দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে

চিবিয়ে খাওয়া ছাড়াও ফেস অথবা হেয়ার প্যাকের সঙ্গে তুলসীপাতার রস ব্যবহার করতে পারেন, তাতে ত্বক ও চুল ঝলমল করবে স্বাস্থ্যের আভায়৷ ব্রণ হবে না, চুল পড়া কমে যাবে৷ ভালো থাকবে দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও৷ তুলসীর পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন, তাতে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে মাঝেমধ্যে দাঁত মাজুন৷ দাঁতে আচমকা ব্যথা হচ্ছে, হাতের কাছে ওষুধপত্র কিছু নেই? 4-5টি তুলসীপাতা ভালো করে ধুয়ে বেটে নিন৷ আধ চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে এই পাতা বাটাটা মিশিয়ে ব্যথার জায়গাটায় লাগিয়ে খানিকক্ষণ অপেক্ষা করুন৷ দিনে তিনবার টোটকাটি প্রয়োগ করলে ব্যথা কমে যাবে কয়েক দিনের মধ্যে৷ তার পর অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে ব্যথার কারণ জেনে নিন৷

ঠান্ডা লেগে জ্বর হলে ব্যবহার করুন

ঠান্ডা লেগে জ্বর হয়েছে? খালি পেটে কয়েকটা তুলসীপাতা চিবিয়ে খান৷ আধ লিটার জলে দু’-এক চামচ এলাচের গুঁড়ো আর গোটা ছয়-সাত তাজা তুলসীপাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে যোগ করুন এবং জলটা ফোটাতে আরম্ভ করুন৷ জল ফুটে অর্ধেক হয়ে যাওয়ার পর নামিয়ে ছেঁকে নিন৷ দু’-তিন ঘণ্টা অন্তত অল্প করে চুমুক দিয়ে পান করুন৷ দরকারে অল্প মধু মিশিয়ে নিতে পারেন, গলা ব্যথায় আরাম পাবেন৷ অনেকেই বিশ্বাস করেন, তুলসী নাকি ম্যালেরিয়া পর্যন্ত সারিয়ে দিয়ে পারে!

মাথাব্যথা সারানোর আদর্শ দাওয়াই

দু’ কাপ জলে একমুঠো তুলসীপাতা ফুটিয়ে নিন৷ তার পর জলটা ঠান্ডা করে রাখুন হাতের কাছে৷ মাথাব্যথায় কষ্ট পেলে একটা কাপড় জলে ভিজিয়ে ভালো করে নিংড়ে নিন৷ তার পর সেটা কপালে রাখুন৷ এত সময় না থাকলে হাতের কাছে রাখুন তুলসী এসেনশিয়াল অয়েল৷ মাথাব্যথা করলে জলের মধ্যে কয়েক ফোঁটা তেল দিয়ে জলপটি দিলেও মোটামুটি একই ফল পাবেন৷
আসা করি লেখাটি আপনাদের উপকারে আসবে সবাই ভালো থাকেন এই কামনা করি। 



বাড়িতে তুলসী গাছ রাখলে অনেক উপকার পাবেন দেখে নিন ছবিতে ক্লিক করেন-






আয়ুর্বেদ বহুযুগ ধরেই ঘোর তুলসীভক্ত৷ এককালে এই ওষধিকে এতটাই গুরুত্ব দেওয়া হত যে প্রতিটি বাড়িতে তুলসী গাছ রাখা, তার নিয়মিত সেবাযত্ন করা আবশ্যক ছিল৷ নানা ছোটখাটো ঘরোয়া সমস্যার সমাধানে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তুলসী৷ তার কয়েকটি আলোচিত হল৷


তুলসী স্ট্রেস ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে

স্ট্রেস আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠছে ক্রমশ৷ শুধু মন নয়, শরীর, চিন্তা-চেতনা, ব্যবহার সবের উপরেই পড়ছে স্ট্রেসের ছাপ৷ আয়ুর্বেদে যাঁরা বিশ্বাস রাখেন, তাঁরা বলেন, তুলসীতে আছে ‘অ্যাডাপটোজেন’, এটি অ্যান্টি স্ট্রেস এজেন্ট৷ মানবশরীরের স্ট্রেস হরমোন ‘কর্টিসোল’-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে তুলসী৷ প্রতিদিন ১০-১২টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খান, তাতে নিয়ন্ত্রণে থাকবে স্ট্রেস ও রক্তচাপ৷

ত্বক, চুল ও দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে

চিবিয়ে খাওয়া ছাড়াও ফেস অথবা হেয়ার প্যাকের সঙ্গে তুলসীপাতার রস ব্যবহার করতে পারেন, তাতে ত্বক ও চুল ঝলমল করবে স্বাস্থ্যের আভায়৷ ব্রণ হবে না, চুল পড়া কমে যাবে৷ ভালো থাকবে দাঁত, মাড়ির স্বাস্থ্যও৷ তুলসীর পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন, তাতে কয়েক ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে মাঝেমধ্যে দাঁত মাজুন৷ দাঁতে আচমকা ব্যথা হচ্ছে, হাতের কাছে ওষুধপত্র কিছু নেই? 4-5টি তুলসীপাতা ভালো করে ধুয়ে বেটে নিন৷ আধ চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে এই পাতা বাটাটা মিশিয়ে ব্যথার জায়গাটায় লাগিয়ে খানিকক্ষণ অপেক্ষা করুন৷ দিনে তিনবার টোটকাটি প্রয়োগ করলে ব্যথা কমে যাবে কয়েক দিনের মধ্যে৷ তার পর অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে ব্যথার কারণ জেনে নিন৷

ঠান্ডা লেগে জ্বর হলে ব্যবহার করুন

ঠান্ডা লেগে জ্বর হয়েছে? খালি পেটে কয়েকটা তুলসীপাতা চিবিয়ে খান৷ আধ লিটার জলে দু’-এক চামচ এলাচের গুঁড়ো আর গোটা ছয়-সাত তাজা তুলসীপাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে যোগ করুন এবং জলটা ফোটাতে আরম্ভ করুন৷ জল ফুটে অর্ধেক হয়ে যাওয়ার পর নামিয়ে ছেঁকে নিন৷ দু’-তিন ঘণ্টা অন্তত অল্প করে চুমুক দিয়ে পান করুন৷ দরকারে অল্প মধু মিশিয়ে নিতে পারেন, গলা ব্যথায় আরাম পাবেন৷ অনেকেই বিশ্বাস করেন, তুলসী নাকি ম্যালেরিয়া পর্যন্ত সারিয়ে দিয়ে পারে!

মাথাব্যথা সারানোর আদর্শ দাওয়াই

দু’ কাপ জলে একমুঠো তুলসীপাতা ফুটিয়ে নিন৷ তার পর জলটা ঠান্ডা করে রাখুন হাতের কাছে৷ মাথাব্যথায় কষ্ট পেলে একটা কাপড় জলে ভিজিয়ে ভালো করে নিংড়ে নিন৷ তার পর সেটা কপালে রাখুন৷ এত সময় না থাকলে হাতের কাছে রাখুন তুলসী এসেনশিয়াল অয়েল৷ মাথাব্যথা করলে জলের মধ্যে কয়েক ফোঁটা তেল দিয়ে জলপটি দিলেও মোটামুটি একই ফল পাবেন৷
আসা করি লেখাটি আপনাদের উপকারে আসবে সবাই ভালো থাকেন এই কামনা করি। 

Comments

Popular posts from this blog

 

ঘি খাওয়া অনেক উপকার।

গাওয়া ঘিয়ের উপকারিতা  জেনে নিন লিংকে ক্লিক করুন কল্যাণকর বলেই হয়ত এখন পশ্চিমাদেশেও ঘি দিয়ে স্পা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত এরকমই একটি প্রতিষ্ঠান ‘ফোর মুন স্পা’। সুখী ও ভালো থাকার জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম করেন। এই প্রতিষ্ঠানের ডা. অ্যামি চ্যাডউিইক সম্প্রতি স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ঘিয়ের নানান উপকারী দিক তুলে ধরেন।  উপকারিতা: দাহরোধী:  স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। অ্যালার্জি কমায়:  ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি। চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অ...

গ্রাস্ট্রিকের হাত থেকে বাঁচতে হলে সঠিক চিকিৎসা নিন।

কাঁচা পেঁপে এবং থানকুনি পাতা ব্যবহারের চিরমুক্তি হবে   পেটের আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ।   আসুন একবার জেনে নিন দেখুন কিভাবে কাঁচা পেঁপে এবং থানকুনি পাতা ব্যবহারের চিরমুক্তি হবে   পেটের আলসার ও গ্যাস্ট্রিক সমস্যা ।  আমার এই চিকিৎসা করে আমি নিজেই ভালো হয়েছি আমার ডাক্তার দেখানোর মতো কোনো অর্থ ছিলো না। আমি বিজ্ঞান বিভাগে লেখাপড়া করে জেনেছি এই প্রাকৃতি চিকিৎসা  এবং আমি ভারতের একজন কবিরাজির কাজ থেকেও  চিকিৎসা শিখেছিলাম।   আজকের আমি আপনাদের অল্প খরচে  এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য লেখাটি পোস্ট করলাম। ডাক্তারের কাছে গিয়েছেন তো আরো এই রোগে আক্রান্ত হবেন। ভুলেও এদের কাছে যাবেন না। আমার প্রাকৃতিক চিকিৎসা ব্যবহারের আপনি সারাজীবন ভালো থাকবেন সৃষ্টিকর্তা আপনাদেরকে ভালো রাখবেন। তবে সঠিকভাবে ব্যবহার না করতে পারলে আপনার সমস্যা হবে। তাই লেখাটি ভালোভাবে পড়ুন এবং জানুন নিম্নে এর ব্যবহার সম্পর্কে  আলোচনা করা হল।   থানকুনি পাতা এর ব্যবহারঃ প্রথমে ২৫ গ্রাম থানকুনি পাতা নিতে হবে এর পর সকালে মলমূত্র ত্যাগ করে খালি লবন দিয়ে সেবন করতে হবে । সেবনের ৩০ ...