Skip to main content

Posts

কাঁচা আমের উপকারিতা।

আসুন দেখে নি  কাঁচা আমের উপকারিত  

কালো দাগ দূর করুন আয়ু বাড়ান

কালো দাগ দূর করুন ১00% কার্যকর খুবই সহজে এই সমস্যার সমাধান।   ১০০% ভালো হয়ে যাবে আপনার কালো  বগলের চামড়া। এই কাজটি আপনার প্রতিদিন করতে হবে। তাহলে দেখবেন আপনার নিজের কাছেই ভালো লাগবে। আসুন কিভাবে আপনার এই দাগ দূর করবেন এ বিষয়ে জেনে নেয়া যাক। খুবই সহজ এটি আপনার তেমন খরচ হবে না প্রতিদিন যেমন স্নান বা গোসল করার সময় একটু খেয়াল করে এই কাজটি করতে হবে।  যাদের  এই কালো দাগ রয়েছে প্রথমে জল দিয়ে ভিজিয়ে স্নান করার সময় সাবান দিয়ে ভালো করে হালকাভাবে পরিস্কার করে নিতে হবে। চামড়ার জল শুকানোর পরে কালো যায়গায় অলিভ ওয়েল তেল ব্যবহার করতে হবে। আবার যদি শরীরের গাম হয়ে থাকলে পাউডার ব্যবহার করবেন। প্রতিদিন পোশাক পরিবর্তন করবেন। পরিস্কার পরিছন্নতা থাকতে হবে। এ ছাড়াও ত্বকের বিভিন্ন স্থানের কালো দাগ দূর করতে, একটি কটনবলে আলুর রস নিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এভাবে ত্বকের যত্ন নিলে কালো দাগ শিগগিরই হালকা হতে শুরু করবে। আমিও নিজে এই কাজ করে উপকৃত হয়েছি তাই বলতে পারি এটি একটি সঠিক এবং ভালো  প্রন্থা যা আপনার এবং সকল মানুষের কাজে আসবে। আমার লেখাটি ভালো লাগলে কমেন্ট কর...

আলুর অসাধারণ কার্যক্ষমতা।

প্রাকৃতিভাবে রোগ সারান আলু খেয়ে জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুণ- আজ আমি বলবো আলুর গুণাগুণের কথা। প্রতিদিন আমরা আলু খেয়ে থাকি কিন্তু অনেকে এর ব্যবহার আমরা জানিনা। আলু খাবার ভিতরে এর উপকার এবং অপকার দুটোই আছে। আলুর সর্ম্পকে নিম্নে দেয়া হল: ১। কোষ্ঠবদ্ধতায় ১০০ গ্রাম আলু ভাতে দিয়ে বা জলে সিদ্ধ করে ছাল ছাড়িয়ে নুন মিশিয়ে দিনে ৩ বার ভাত বা রুটির সঙ্গে খেতে হবে। ২। যদি অল্প অল্প কাশি হয়  এবং পাতলা সর্দি থাকে তাহলে ২০-২৫ গ্রাম কাঁচা নরম আলু ধুয়ে কুচি কুচি করে কেটে ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে আধ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে লবণ মিশিয়ে গরম গরম চায়ের মত ২ বেলা খেলে ২ দিনে উপকার পাওয়া যাবে। ৩। প্রসবের পর থেকে ৭-৮ মাস টানা আলু- গাজর পেঁয়াজের স্টু করে ২ বেলা খেলে স্তন হ্রাসে উপকার পাওয়া যায়। ৪। অরুচি অগ্নিমান্দ্যে আলু গাছের কচি পাতা ও নরম ডগা ভেজে ভাত বা রুটির সঙ্গে দুপুরে ১ বার করে ১৫ দিন খেলে উপকার হয়। ৫। কোনো জায়গা আগুনে পুড়ে গেলে আলু থেঁতো করে বেটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে তাড়াতাড়ি উপকার হয়। ৬। বীর্যবর্ধক, স্তন্যদুগ্ধবর্ধক, মল-মূত্র নি:সারক ও বলকারক। ছোট আলুর প্রমেহ, মূত্রকুচ্ছ, শোথ, দাহ-জনক। লাল আলু বকের...

১০০% উপকার পাবেন শিউলিতে ।

  শিউলি পাতার রসে অনেক ঔষুধী গুণাগুণ জেনে নিন ছবিতে ক্লিক  শিউলি পাতার ছবি: আজ আমি শিউলির পাতার  এক চমৎকার গুণাগুণ সর্ম্পকে আপনাদের মাঝে বলবো আমি নিজেও এর ব্যবহার করি এবং আমার বাচ্চাকে আজও প্রতিদিন সকালে উঠে খালি পেটে অল্প হলেও খাওয়াতে চেষ্টা করি।  ১। খালি পেটে  শিউলি  গাছের  পাতার রস  খেলে কফের সমস্যা দূর হবে। যদিও এর  রস  অত্যন্ত তেতো কিন্তু এটি নিয়মিত খেলে কাশি ও কফ দুটোই দূর হবে।  ২। সাইটিকার ব্যথা কমাতে  শিউলির পাতা  কার্যকর। ৩। প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে খালি পেটে রস খেলে ছোট ছোট কৃমি আর হবে না। ৪। প্রতিদিন একটু শিউলি পাতা থেতো করে তা  বাচ্চাদের   মুখে রাখলে কোনো প্রকার দাঁতে পোকা অথবা কোনো রোগ হবে না গ্যারান্টি দিচ্ছি। ৫। শিউলি পাতার রসে আপনার শরীরের রক্ত পরিস্কার করবে এবং শরীর মন দুটোই ভালো রাখবে। ৬। এই পাতার সব চেয়ে বড় ক্ষমতা হলো রাত্রের জ্বর চিরতরে বিদায় করে দিবে। যদি বিশ্বাস করে এই শিউলি পাতার রস নিয়মিত খেতে পারেন বা খাওয়াতে পারেন। লেখাটি ছোট হলেও অনেক কার্যকরী তাই দয়া করে  শেয়ার করুণ এবং নিজে...

করোলা হতে রোগ মুক্তি।

 নানা রোগে করোলার উপকারিতা জেনে নিন-  করোলা ছবি: করলা এক প্রকার ফল জাতীয় সবজি ও  লতা জাতীয় উদ্ভিদ। করোলায় অনেক ঔষুধী গুণ রয়েছে। নিম্নে এর গুণাগুণ দেওয়া হল: ১। করোলার পাতা মূত্র বৃদ্ধি করে, জ্বর সারায়, কৃমি নাশ করে। ওষুধ হিসেবেও এর অনেক গুণ আছে। ২। বিখ্যাত প্রাচীন বৈদ্য সুশ্রুতের মতে করোলার পাতা জোলাপের কাজ করে এবং প্রয়োজনে বমিও করায়। ৩। করোলা পাতার রস নুন মিশিয়ে খাওয়ালে পিত্তের বিষ বমন ও মলত্যাগ দ্বারা বেরিয়ে যায়। ৪। ম্যালেরিয়ার করোলা পাতার রস শরীরে লাগালে এবং সাড়ে তিনটি করোলার পাতা ও তিনটি আস্ত গোলমরিচ একসঙ্গে পিয়ে নিয়ম করে খেলে উকার পাওয়া যায়। ৫। করোলার ফুল বা পাতা ঘিয়ে ভেজে বা কাঁচাই নুন মিশিয়ে খেলে অম্লপিত্তের জন্যে যদি ভাত খাওয়ার পরই বমি হয়ে যায় তাহলে তার নিবারণ হয়। ৬। তিনটি করোলা বিচি ও তিনটি গোলমরিচ একসঙ্গে অল্প জল দিয়ে পিষে খাওয়ালে বাচ্চাদের বমি বন্ধ হয়।৬ দিন খাওয়াতে হবে। ৭। করোলার রস এক চামচ নিয়ে তাতে অল্প চিনি মিশিয়ে নিয়মিত খেলে অর্শ ও অর্শ থেকে রক্তা পড়া বন্ধ হয়।   গাছগাছড়া দ্বারা রোগ ছাড়ালে ঈশ্বর তিনিও দয়া করে আজকাল সবাই অনলাইন দেখে থাকেন  তাই অনুর...

তেলাকুচো পাতার উপকারিতা।Benefits of Telakucho leaves.

সুস্থ থাকতে তেলাকুচো পাতা। ছবিতে ক্লিক করুণ তেলাকুচো লতা ও পাতার ছবি: তেলাকুচো পাতার সর্ম্পকে জানা থাকা ভালো।সাধারণত তেলাকুচো পাতা একটি লতানো উদ্ভিদ পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায়, পাতা ও লতার রং সবুজ হয়। এর গুণাগুণ নিম্নে দেয়া হল: ১। পিত্তির রোগ ও নাক মুখ দিয়ে রক্ত পড়া সারায়, বায়ু দূর করে। ২। তেলাকুচোও মল নি:সারণ করায়। অরুচি নাশ করে। শ্বাসের কষ্ট, কাশি ও জ্বর সারিয়ে তোলে। বমিভাব দূর করে। স্বাদে তেতো হওয়ার জন্যে খিদে বাড়িয়ে দেয়। ৩। রক্তবিকার অর্থাৎ রক্তের দোষ শোধন করে।  ৪। কফ এবং জন্ডিস রোগ আরোগ্য করে। ৫। বমন করাবার শক্তি আছে। ৬। এই গাছের মূল বমি করায় এবং জোলাপের কাজও করে। । শোথ রোগ সারিয়ে তোলে। ৮। কেনো কারণে জিভ যদি কেটে যায় তাহলে তেলাকুচো চিবিয়ে সেই রস মুখে রাখলে উপকার হয়।   ৯। তেতো তেলাকুচোর মূলের চূর্ণ  খাওয়ালে প্রস্রাবের সঙ্গে শ্বেত পদার্থ বেরিয়ে যাওয়া বন্ধ করে। ১০।  ডায়বেটিস রোগের পক্ষে তেলাকুচোর পাতা অত্যন্ত উপকারী ও হিতকর। প্রতিদিন নিয়ম করে শুকনো পাতা চূর্ণ  বা টাটকা পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায় বা যাবেই। লেখাটি  ১০০% কার্যকারী অবহেলা না করে নিয়মিত খেয়ে ...

ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট।

  ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট ১০০% সুস্থ্য থাকে জেনে নিন -   আজ আমি বলবো কিভাবে ডায়বেটিক রোগী ব্যাক্তি ডায়েট চাট করবেন। এখানে একটি ছোট আকারে চাট দেওয়া হল : ডায়েবিটিকদের ডায়েট চাট:   নিরামিষ খাবার আমিষ খাবার ডাল রুটি সবুজ শাক সবজি তেল / মাখন ফল দই মাছ/ চিকেন ডিম      ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম   ৩০০ গ্রাম   ১০০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম  -  - ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ২৫০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ৩০  গ্রাম  ৩০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ২৫০ গ্রাম ৫০  গ্রাম   ১টি         লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করে জানাবেন। ডায়বেটিক রোগীদের জন্য  সবসময় আমার আর্শিবাদ রইল সর্তক থাকুন সবাই ভালো থাকুন। ধন্যবাদ। Diabetic Diet Chat 100% Healthy -   Today I will tell you how to lick the diet of a diabetic patient. Here is a small lick: ...