Skip to main content

Posts

কাগজি লেবুর উপকারিতা।

  কাগজি লেবুতে সবচেয়ে বেশি প্রাকৃতিক গুন বা ঔষুধ রয়েছে-- ছবিতে ক্লিক করুণ   কাগজি লেবুর ছবিঃ আজ আমি বলবো কাগজি লেবু কেন খাবেন। এবং এর উপকারিতা কি কি? ১। সকাল বেলা খাওয়ার আগে খালি পেটে একটা কাগজিলেবুর রস গরম জলে মিশিয়ে খেলে লিভারের দোষ ও পিত্তের দোষ সারে। ২। এক পেয়ালা কড়া- চায়ে একটা কাগজিলেবু রস মিশিয়ে খেলে মাথা সারে ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে। ৩। কাগজিলেবুর রস বহুমূত্র রোগে উপকারী। ৪। স্কার্ভি ও অস্থিসংক্রান্ত রোগে টাটকা লেবুর রসই মহৌষধি। ৫। কয়েক ফোঁটা কাগজিলেবুর রস জলে মিশিয়ে পান করলে  চোখের জ্যেতি বাড়ে। ৬। শীকালে হাত-প জ্বালা করলে বা ত্বক বা চামড়া ফেটে গেলে গ্লিসারিনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মাখলে উপকার পাওয়া যায়। ৭।চুলকানীতে গায়ে সূর্য বেশি তাপ লেগে গেলে যে কষ্ট হয় তাতে লেবুর রস বিশেষ উপকারী। ৮।বিছে বা বিষাক্ত পোক  যে জায়গায় কামড়েছে লেবু ঘষলে সেই জায়গায় জ্বালা কমে যায়। ৯। লেবু আর পেঁয়াজের রস ঠান্ডা জলে গুলে খেলে বদহজমের জন্যে যে পেটের অসুখ তাতে উপাকার হয়। আমার  এই লেখাটি আপানাদের সত্যি উপকার হবে। দয়া করে আমাকে একটু আর্শিবাদ করবেন এবং লাইক শেয়ার করতে ভুলবেন না। Lemon...

ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়।

  ডায়রিয়া কি এবং ডায়রিয়া কেন হয়।ছবিতে ক্লিক করুণ ডায়রিয়া  ছবিঃ ডায়রিয়া একটি জল বাহিত মারাত্মক রোগ।কি কারণে এই রোগ হয় এবং লক্ষন ও এই রোগ থেকে রক্ষা পেতে পারেণ তা নিম্নে আলোচনা করা হলঃ ১। পচা-গলা বাসি খাবার ও নোংরা জল খেয়েই এই রোগ হয়। ২। বার বার পাতলা পায়খানা হয়। তাতে কখনও মল থাকে কখনও বা শুধু চাল ধোয়া জলের মত। এই রেগে রোগী যা খায় তা সঙ্গে সঙ্গে বেরিয়ে যায়। ঐ অবস্থায় রোগীকে স্যালাইন দেওয়া প্রোয়জন। ৩। অপরিস্কার জল খাবেন না।  পচা, বাসি খাবার কখনও খাবেন না। ৪। জল সবসময় ফুটিয়ে ঠান্ডা করে খাওয়াবেন। ৫। রোগীর মলের উপর যাতে মাছি না বসে সে দিকে দৃষ্টি রাখবেন।  ৬। বাজারে বিক্রি খাবার যদি খোলা থাকে তা খাবেন না। খাবেন না কাটা ফল। ৭। জীবাণু মুক্ত জল বেশী পরিমাণে খাবেন।   আশা করি একটু পরিস্কার পরিপাক থাকবেন। এই রোগ সহজে আপনার হবে না।  লেখাটি ভালো লাগলে  লাইক শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।   What is generous and why is generous. Pictures of diarrhea Liberal is a deadly water borne disease. The causes of this disease and the symptoms and prevention of this disease...

আমাশা থেকে চির মুক্তি পেতে।

  কেন  আমাশা হয় এবং এ রোগের মুক্ত পাবার উপায় পড়ুন জানুন।অন্যকে সাহায্য করুণ। ছবিতে ক্লিক করুণ আমাশা রোগীর ছবিঃ জল বাহিত রোগগুলোর মধ্যে আমাশাও একটি রোগ। এই রোগ অনেক সময় জীবন নাশের কারণও হয়।এ রোগের সংক্রামণের জীবাণু মানুষের দেহে প্রবেশ করে অন্ত্রের ভিতর ঘা করে দেয়।অন্ত্রে ঘা হলে মানুষের স্বাস্থ্য খারাপ হতে থাকে শরীরের ওজন কমে গিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে। ১।এই রোগটি সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সময় হয়ে থাকে। খুব গরমের সময় আর শীতের সময়। এই রোগের রোগীদের মলমূত্রের কাপড় চোপড় জলে ধোয়া হলে জল দূষিত হয় আর সেই জল ব্যবহার করলে আমাশা হয়। ২।রোগের লক্ষণঃ পেট কামড়ায়। কফের মত মল বের হয়। কখনও তাতে রক্ত পড়ে। কখনও মল থাকে কখনও থাকে না। ৩। এই রোগ থেকে মুক্ত পাবার উপায় জল ফুটিয়ে ঠান্ডা করে পান করতে হবে। ৪।আমাশয়ের মলের উপর যাতে মাছি না বসে সেদিকে দৃষ্টি রাখবেন।এবং মল মাটিতে পুতে ফেলা উচিত। ৫। রোগী বার্লি, সাগু, চিড়ে সিদ্ধ প্রভৃতি পথ্য খেতে দেবেন। ৬।রোগীকে হাসের ডিম সিদ্ধ করে খেতে দিবেন  এবং কাঁচা কলা রান্না করে খেতে দিতে হবে। ৭। গাঁদাল পাতা বেটে গরম ভাতের সংগে খেলে পুরানো আমাশাও ভালো হয়ে যায়। আজকের এপর্যন্ত...

কান সুস্থ্য রাখার উপায়।

  কান যত্ন ও সুস্থ্য রাখার উপায়।ছবিতে ক্লিক করুণ কানের ছবিঃ কানে যে সব সম্যসা দেখা দেয় তা হল- কানে ব্যথা, কানের মধ্যে বো বো করা, কান দিয়ে পুঁজ পড়া ইত্যাদি। কানকে সুস্থ রাখতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মেনে নেওয়া উচিত। ১। কানের ভিতর অহেতুক খোঁচাখুঁচি করবেন না। ২। কাঠিতে তুলো জড়িয়ে বা কানের ময়লা পরিস্কার করার যে কাঠি আজকাল পাওয়াযায় তা দিয়ে পরিস্কার করবেন। ৩। কানে ময়লা জমে শ্রবণ শক্তির বিঘ্ন ঘটায় বলে প্রতি সপ্তাহে কান পরিস্কার করা উচিত। ৪। কানের ভিতর যদি প্রতিদিন স্নানের পূর্বে আঙুলে করে ১ ফোঁটা সরষের তেল দিয়ে রাখা যায়, তবে ময়লাগুলি শক্ত হতে পারে না। ৫। আর তেল দেয়াতে অতি সহজেই কাঠিতে তুলো জড়িয়ে কানের ঐ ময়লা পরিস্কার করা যায়।  ৬। অনেকই খুব জোরে রেডিও বা টেপ চালিয়ে গান শুনে থাকেন। তাদের এ অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। তা না হলে শ্রবণ শক্তি কমে যাবে। ৭। স্নান করতে গেলে কানের ভিতরে তুলো দিয়ে স্নান করবেন এতে করে কানে জল প্রবেশ করবে না।  ৮। যাদের কানে সমস্যা রয়েছে তারা পাত্র দিয়ে দাড়িঁয়ে স্নান করবেন যেন কানে জল না প্রবেশ করে। ৯। যাদের কানে ব্যথা ও বো-বো শব্দ করে তারা নিয়ম করে প্রতিদিন দু-ঘন্টা।...

গাঁদাল পাতার উপকারিতা।

গাঁদাল পাতা দিয়ে রোগ নিরাময় করুণ। অবহেলা না করে দেখুন।ছবিতে ক্লিক করুণ  গাঁদাল লতার ছবিঃ গাঁদাল লতা সাধরণত এখন আর দেখা যায় না। বেশির ভাগ পাহাড় ও জঙ্গলে এই গাছ হয়। এর লতায় বিশ্রী গন্ধ হয়। সেই জন্য একে পুতিগন্ধাও বলা হয়। শরীরের আমদোষে গাঁদাল পাতা খুবই উপকারী। ১। গাঁদাল পাতার রস ২-৪ চামচ একটু গরম করে ৯-১০ ফোঁটা মধু মিশিয়ে খেলে থোকা থোকা আম পড়া বন্ধ হয়। ২। অনেক সময় দেহের কোনো অংশ পঙ্গু হয়ে যায় কুন্তু সেই অঙ্গের স্পর্শ শক্তি থাকে, এক্ষেত্রে গাঁদাল পাতা যদি খাওয়া যায় এবং সেই যায়গায় লাগানো যায় তবে কিছুদিন বাদে আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যায়। ৩। গাঁদাল পাতার ঝোল ২-১ টুকরো কাঁচালঙ্কা দিয়ে রান্না করে খেলে আম অজীর্ণ দোষ চলে যায়। ৪। যাদের মল প্রায় শুকনো হয় এবং পেট ফাঁপে তারা যদি প্রতিদিন সকালে ১ চামচ গাঁদাল পাতার রস অল্প লবণ মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেণ তাহলে  ঐ দুটো দোষই চলে যায়। ৫। খুব ভোরবেলা গাঁদাল পাতার রসের সঙ্গে  অরন্ড তেল মিশিয়ে খেলে বাতরোগ সারে। ৬। গাঁদাল পাতার রস (১ চামচ) এর সঙ্গে এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খেলে ৪-৬ দিনের আমাবাতের যন্ত্রণার লাঘব হয়।  আমার এই লেখাটি সবাই পড়বেন এব...

কাঁচা আম এবং তার কুশীর উপকারিতা।

কাঁচা আম ও তার কুশীতে কি কি প্রাকৃতিক ঔষুধ রয়েছে। জেনে ব্যবহার করুণ।ছবিতে ক্লিক করুন কাঁচা আমের ছবিঃ এই গ্রীষ্মকালে সাধারণত কাঁচা আম সব জায়গাতেই পাওয়া যায়। আমরা অনেকে স্বাদ অনুযায়ী এই আম খেয়ে থাকি। কিন্তু এর যে কত গুন রয়েছে সেটা আমরা অনেকই জানিনা। কাঁচা আম ও তার কুশীতে  প্রাকৃতিক যে ঔষুধ রয়েছে, খুব সহজে বুঝতে পারবেন। নিন্মে দেওয়া হল:- ১।কচি আমের কুশী বাটা ১টা-চাঁপা কলা ও গোরুর দুধ একসঙ্গে চটকে খেলে মেয়েদের প্রদর রোগ সারে। ২। আমের কুশী রোদ্দুরে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নস্য নিলে ( নাক দিয়ে টানলে ) নাক দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ হয়। ৩। বেশি মাংস খাওয়ার জন্যে যদি বদহজম হয় তাহলে আমের কুশী বা কাঁচা আম বাটা খেলে তার উপশম হয়। ৪। প্রচন্ড গরমে কাঁচা আম পুঁড়িয়ে ঠান্ডা করে ব্রহ্মতাতুলে প্রলেপ দিলে লু লাগার ভয় থাকে না। ৫।কচি আম রুচিকারক ও বায়ু-পিত্তবর্ধক ও ত্রিদোষজনক এবং আঁটির আম  অতিসারনাশক ও বশিনাশক।  আমার এই লেখাটি ভালো লাগলে একটু লাইক ও শেয়ার করে আপনার  ‍বন্ধুদের জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ।  Find out today what are the natural remedies in raw mango and its kushi. Picture of raw mango: Raw m...

মদ্যের গুনাগুন উপকারিতা।

খারাবের মধ্যেও ভালো গুন রয়েছে। মদ্যের গুনাগুন সর্ম্পকে জানুন।ছবিতে ক্লিক করুন মদ্যের ছবিঃ আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো নেশা ভেবে মদ্যে পান করবেন না। মদ্য অগ্নিপ্রদীপক, ভয়নাশক, শোকনিবারক, তৃপ্তিদায়ক, স্বর পরিস্কারক, ভ্রান্তিনাশক ও বলকারক। মদ্য বা মদ পান করলে নিদ্রা আসে। দাস্ত পরিস্কার হয়, বেশী নিদ্রাকারীর নিদ্রা কমে যায়, কামশক্তি বৃদ্ধি পায়। মানসিক দুঃখনাশকারী ও রতিশক্তি বৃদ্ধিকারী। মদ্যপায়ী তিনরকমের হয়। ১। প্রথমত এই মদ্য পানকারীদের গভীর নিদ্রা হয়। ইহাতে মনে আনন্দ হয় ও প্রফুল্লতা আসে। ২। দ্বিতীয়ত এই মদ্য স্মৃতিশক্তি বার বার আসা- যাওয়া করে। অনেক ক্ষেত্রে সর্ম্পূণ জ্ঞান ফিরে এলেও তা ক্ষণস্থায়ী হয়। ৩। তৃতীয়ত এই মদ্য দ্বিতীয় অপেক্ষা বেশী পানকারী ব্যাক্তি অচেতন হয়ে পড়ে। এই ধরনের পানকারীরা কোনো কাজই করতে পারে না। ৪। তবে এর ব্যবহার নানারকমভাবে হয়। যেমন চক্ষুরোগে, ব্যথা- বেদনা কমাতে, স্তন রোগের ক্ষেত্রে, কানের রোগে ও ব্রণরোগে মদের ব্যবহার ব্যাপকভাবে করা হয়। আরো মদ্যে পানে অনেক সুবিধা অসুবিধা রয়েছে। আপনারা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখতে পারেন ।  ভালোর দিক দেখবেন, দেখবেন সবার মঙ্গল হবে। দয়া করে ল...