Skip to main content

Posts

আলুর অসাধারণ কার্যক্ষমতা।

প্রাকৃতিভাবে রোগ সারান আলু খেয়ে জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুণ- আজ আমি বলবো আলুর গুণাগুণের কথা। প্রতিদিন আমরা আলু খেয়ে থাকি কিন্তু অনেকে এর ব্যবহার আমরা জানিনা। আলু খাবার ভিতরে এর উপকার এবং অপকার দুটোই আছে। আলুর সর্ম্পকে নিম্নে দেয়া হল: ১। কোষ্ঠবদ্ধতায় ১০০ গ্রাম আলু ভাতে দিয়ে বা জলে সিদ্ধ করে ছাল ছাড়িয়ে নুন মিশিয়ে দিনে ৩ বার ভাত বা রুটির সঙ্গে খেতে হবে। ২। যদি অল্প অল্প কাশি হয়  এবং পাতলা সর্দি থাকে তাহলে ২০-২৫ গ্রাম কাঁচা নরম আলু ধুয়ে কুচি কুচি করে কেটে ২ কাপ জলে সিদ্ধ করে আধ কাপ থাকতে নামিয়ে ছেঁকে লবণ মিশিয়ে গরম গরম চায়ের মত ২ বেলা খেলে ২ দিনে উপকার পাওয়া যাবে। ৩। প্রসবের পর থেকে ৭-৮ মাস টানা আলু- গাজর পেঁয়াজের স্টু করে ২ বেলা খেলে স্তন হ্রাসে উপকার পাওয়া যায়। ৪। অরুচি অগ্নিমান্দ্যে আলু গাছের কচি পাতা ও নরম ডগা ভেজে ভাত বা রুটির সঙ্গে দুপুরে ১ বার করে ১৫ দিন খেলে উপকার হয়। ৫। কোনো জায়গা আগুনে পুড়ে গেলে আলু থেঁতো করে বেটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে প্রলেপ দিলে তাড়াতাড়ি উপকার হয়। ৬। বীর্যবর্ধক, স্তন্যদুগ্ধবর্ধক, মল-মূত্র নি:সারক ও বলকারক। ছোট আলুর প্রমেহ, মূত্রকুচ্ছ, শোথ, দাহ-জনক। লাল আলু বকের...

১০০% উপকার পাবেন শিউলিতে ।

  শিউলি পাতার রসে অনেক ঔষুধী গুণাগুণ জেনে নিন ছবিতে ক্লিক  শিউলি পাতার ছবি: আজ আমি শিউলির পাতার  এক চমৎকার গুণাগুণ সর্ম্পকে আপনাদের মাঝে বলবো আমি নিজেও এর ব্যবহার করি এবং আমার বাচ্চাকে আজও প্রতিদিন সকালে উঠে খালি পেটে অল্প হলেও খাওয়াতে চেষ্টা করি।  ১। খালি পেটে  শিউলি  গাছের  পাতার রস  খেলে কফের সমস্যা দূর হবে। যদিও এর  রস  অত্যন্ত তেতো কিন্তু এটি নিয়মিত খেলে কাশি ও কফ দুটোই দূর হবে।  ২। সাইটিকার ব্যথা কমাতে  শিউলির পাতা  কার্যকর। ৩। প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে খালি পেটে রস খেলে ছোট ছোট কৃমি আর হবে না। ৪। প্রতিদিন একটু শিউলি পাতা থেতো করে তা  বাচ্চাদের   মুখে রাখলে কোনো প্রকার দাঁতে পোকা অথবা কোনো রোগ হবে না গ্যারান্টি দিচ্ছি। ৫। শিউলি পাতার রসে আপনার শরীরের রক্ত পরিস্কার করবে এবং শরীর মন দুটোই ভালো রাখবে। ৬। এই পাতার সব চেয়ে বড় ক্ষমতা হলো রাত্রের জ্বর চিরতরে বিদায় করে দিবে। যদি বিশ্বাস করে এই শিউলি পাতার রস নিয়মিত খেতে পারেন বা খাওয়াতে পারেন। লেখাটি ছোট হলেও অনেক কার্যকরী তাই দয়া করে  শেয়ার করুণ এবং নিজে...

করোলা হতে রোগ মুক্তি।

 নানা রোগে করোলার উপকারিতা জেনে নিন-  করোলা ছবি: করলা এক প্রকার ফল জাতীয় সবজি ও  লতা জাতীয় উদ্ভিদ। করোলায় অনেক ঔষুধী গুণ রয়েছে। নিম্নে এর গুণাগুণ দেওয়া হল: ১। করোলার পাতা মূত্র বৃদ্ধি করে, জ্বর সারায়, কৃমি নাশ করে। ওষুধ হিসেবেও এর অনেক গুণ আছে। ২। বিখ্যাত প্রাচীন বৈদ্য সুশ্রুতের মতে করোলার পাতা জোলাপের কাজ করে এবং প্রয়োজনে বমিও করায়। ৩। করোলা পাতার রস নুন মিশিয়ে খাওয়ালে পিত্তের বিষ বমন ও মলত্যাগ দ্বারা বেরিয়ে যায়। ৪। ম্যালেরিয়ার করোলা পাতার রস শরীরে লাগালে এবং সাড়ে তিনটি করোলার পাতা ও তিনটি আস্ত গোলমরিচ একসঙ্গে পিয়ে নিয়ম করে খেলে উকার পাওয়া যায়। ৫। করোলার ফুল বা পাতা ঘিয়ে ভেজে বা কাঁচাই নুন মিশিয়ে খেলে অম্লপিত্তের জন্যে যদি ভাত খাওয়ার পরই বমি হয়ে যায় তাহলে তার নিবারণ হয়। ৬। তিনটি করোলা বিচি ও তিনটি গোলমরিচ একসঙ্গে অল্প জল দিয়ে পিষে খাওয়ালে বাচ্চাদের বমি বন্ধ হয়।৬ দিন খাওয়াতে হবে। ৭। করোলার রস এক চামচ নিয়ে তাতে অল্প চিনি মিশিয়ে নিয়মিত খেলে অর্শ ও অর্শ থেকে রক্তা পড়া বন্ধ হয়।   গাছগাছড়া দ্বারা রোগ ছাড়ালে ঈশ্বর তিনিও দয়া করে আজকাল সবাই অনলাইন দেখে থাকেন  তাই অনুর...

তেলাকুচো পাতার উপকারিতা।Benefits of Telakucho leaves.

সুস্থ থাকতে তেলাকুচো পাতা। ছবিতে ক্লিক করুণ তেলাকুচো লতা ও পাতার ছবি: তেলাকুচো পাতার সর্ম্পকে জানা থাকা ভালো।সাধারণত তেলাকুচো পাতা একটি লতানো উদ্ভিদ পঞ্চভূজ আকারের পাতা গজায়, পাতা ও লতার রং সবুজ হয়। এর গুণাগুণ নিম্নে দেয়া হল: ১। পিত্তির রোগ ও নাক মুখ দিয়ে রক্ত পড়া সারায়, বায়ু দূর করে। ২। তেলাকুচোও মল নি:সারণ করায়। অরুচি নাশ করে। শ্বাসের কষ্ট, কাশি ও জ্বর সারিয়ে তোলে। বমিভাব দূর করে। স্বাদে তেতো হওয়ার জন্যে খিদে বাড়িয়ে দেয়। ৩। রক্তবিকার অর্থাৎ রক্তের দোষ শোধন করে।  ৪। কফ এবং জন্ডিস রোগ আরোগ্য করে। ৫। বমন করাবার শক্তি আছে। ৬। এই গাছের মূল বমি করায় এবং জোলাপের কাজও করে। । শোথ রোগ সারিয়ে তোলে। ৮। কেনো কারণে জিভ যদি কেটে যায় তাহলে তেলাকুচো চিবিয়ে সেই রস মুখে রাখলে উপকার হয়।   ৯। তেতো তেলাকুচোর মূলের চূর্ণ  খাওয়ালে প্রস্রাবের সঙ্গে শ্বেত পদার্থ বেরিয়ে যাওয়া বন্ধ করে। ১০।  ডায়বেটিস রোগের পক্ষে তেলাকুচোর পাতা অত্যন্ত উপকারী ও হিতকর। প্রতিদিন নিয়ম করে শুকনো পাতা চূর্ণ  বা টাটকা পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায় বা যাবেই। লেখাটি  ১০০% কার্যকারী অবহেলা না করে নিয়মিত খেয়ে ...

ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট।

  ডায়বেটিকদের ডায়েট চাট ১০০% সুস্থ্য থাকে জেনে নিন -   আজ আমি বলবো কিভাবে ডায়বেটিক রোগী ব্যাক্তি ডায়েট চাট করবেন। এখানে একটি ছোট আকারে চাট দেওয়া হল : ডায়েবিটিকদের ডায়েট চাট:   নিরামিষ খাবার আমিষ খাবার ডাল রুটি সবুজ শাক সবজি তেল / মাখন ফল দই মাছ/ চিকেন ডিম      ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম   ৩০০ গ্রাম   ১০০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম  -  - ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ২৫০ গ্রাম ১৫০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ৩০  গ্রাম  ৩০ গ্রাম ৩০  গ্রাম ২৫০ গ্রাম ৫০  গ্রাম   ১টি         লেখাটি ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করে জানাবেন। ডায়বেটিক রোগীদের জন্য  সবসময় আমার আর্শিবাদ রইল সর্তক থাকুন সবাই ভালো থাকুন। ধন্যবাদ। Diabetic Diet Chat 100% Healthy -   Today I will tell you how to lick the diet of a diabetic patient. Here is a small lick: ...

ধনিয়া পাতার যাদু

মানব দেহের রোগ সারাতে ধনিয়া পাতার অসাধারণ গুণ জেনে নিন- ধনিয়া পাতার ছবি: আজ আমি আপনাদের মাঝে ধনিয়া পাতার উপকারিতা সর্ম্পকে বলবো । ধনিয়া  পাতার  বৈজ্ঞানিক নাম Coriandrum sativum. এটি একটি একবর্ষজীবী উদ্ভিদ। দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়াতে বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। ধনিয়া পাতার গুণাগুণ যেমন: ১। ধনিয়া পাতার রস খেলে যে অর্শ থেকে রক্ত পড়ছে তা উপশম হবে। ২। ধনিয়া পাতা বেটে সেই রস পরিস্কার কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে ফোঁটা ফোঁটা চোখে সকাল ও সন্ধেবেলা দিলে চোখের ব্যাথায় উপকার হয়। ৩। ধনিয়া পাতার রস বায়ু নাশ করে ও খিদে বাড়িয়ে দেয় সেই জন্য এই পাতা খেলে শরীর ঝরঝরে বা তরতাজা করে। ৪। বসন্ত রোগে ধনিয়া পাতার রস চোখে দিলে চোখে বসন্তের গুটি বেরোয় না। ৫। ধনিয়া পাতা চিবিয়ে সেই পাতা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মাড়ি দৃঢ় বা মজবুত হয়। দাঁতের ঢিলে মাড়ি শক্ত হয়ে যায়  এবং রক্ত পড়া বন্ধ হয়।  ৬।সর্তকতা রান্নায় অত্যাধিক ধনিয়া ব্যবহার ভালো নয়। বলা হয় বেশি ধনিয়া পাতার রস পেটে গেলে রতিশক্তি কমে যায়, দৃষ্টিশক্তি লোপ পায়, মাথা ঘুরতে থাকে, অবশ্য সাধারণত যে পরিমাণে ধনিয়া পাতা খাওয়া হয় তাতে এসব অসুখের আশণ্কা থাকে না।   ...

পুদিনার যাদু

  পুদিনার পাতার ওষুধির গুনাগুন জেনে রাখুন- পুদিনাপাতার ছবি:  আজ আমি পুদিনার কথা সর্ম্পকে বলবো আমরা  অনেকেই জানিনা  পুদিনার পাতার  এর ব্যবহার। প্রাকৃতিক উপায়ে আমাদের বিভিন্ন রোগ সারায় এই পুদিনা।নিচে আমি কিছু এর গুণাগুণ সর্ম্পকে জানিয়ে দিলাম। ১। বিষাক্ত জন্তর বিষ নষ্ট করবার গুণ আছে এই পুদিনার। ২। পুদিনা পাতা পুরিয়ে সেই ছাই দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়। ৩। মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পুদিনা খেলে শরীরের জমে থাকা ক্লেদ ঘাম হয়ে বেরিয়ে যায়। ৪। পুদিনা পাতা কচলে নিয়ে শুকিয়ে দিরে মূর্চ্ছা রোগে উকার হয়। ৫। মধু ও লবন মিশিয়ে পুদিনা পাতা বাটা খেলে কৃমি সারে। ৬। পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে বেটে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে পায়ের গোদের উপকার হয়। প্রায় দেড় মাস খেতে হবে।আর এই  গোদ  রোগ ছোট কৃমির (“ফাইলারিয়াসিস” নামে ডাকা হয়) এবং এগুলো মশা দ্বারা ছড়ায়। ৭। পুদিনা পাতায় ভিটামিন  ‘এ’  বেশি পরিমানে আছে। ভিটামিনের গুণের দিক থেকে দেখতে গেলে পুদিনা তো পৃথিবীর সমস্ত রোগ থেকে রক্ষাকারী একটা ঔষধ। পুদিনার খিদে বাড়াবার শক্তি আছে খুব বেশি পরিমাণে। কাজেই অখিদে হলে পুদিনার উপকারিতার তু...