Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2021

নিদ্রা বা ঘুম সমস্যার সমাধান।

আপনার কি নিদ্রা বা ঘুম নিয়ে সমস্যা একবার পড়ুন।ছবিতে ক্লিক করুণ ঘুমের জন্য করনীয়ঃ স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঘুম বা নিদ্রা।আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় আহার করা যেমন জরুরি কাজ, নিদ্রাও তেমনি জরুরি। মানুষের স্বাস্থ্য,শ্রম বয়স, সময় অভ্যাস অনুযায়ী প্রত্যেকে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ঘুমিয়ে থাকি তবে এই ঘুমের বিষয়ে কতগুলি সুত্র আছে যেমন- ১। সদ্য প্রসূত শিশু চব্বিশ ঘন্টার ভিতর কুড়ি ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়। তারা জাগে শুধু ক্ষিদে পেলে। আর খেলেই ঘুমায়। ২। ৫-৬ বছরের ছেলেমেয়েদের কম করে ১২ ঘন্টা ঘুমোবার প্রয়োজন। ৩। ১২ থেকে ১৮ বছরের ছেলেমেয়েদের ১০ ঘন্টা ঘুমোনো উচিত। ৪।১৮ থেকে ২৪ বছরের যুবক-যুবতীরা ৭-৮ ঘন্টা ঘুমনো উচিত। ৫। ২৪ থেকে ৫০ বছরের সময় ৬ ঘন্টা বিশ্রাম নেওয়া উচিত। ৬। যাদের সহজে ঘুম আসতে চায় না তারা যদি বই পড়ার অভ্যাস করে, তবে সহজেই তাদের ঘুম আসবে। ৭। রাতে শুতে যাবার আগে ঠান্ডা জলে হাত পা ধয়ে ঘাড়ে জল দিলে রাতে ভালো ঘুম হবে। ৮। ঘুম না আসলে অনেকে ট্যাবলেট খায়। এটা কখনই উচিত নয়। এতে মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের ক্ষতি করে। দুর্বল করে দেয় স্নায়াতন্ত্রকেও। ৯।হঠাৎ হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়া বা বেশী ঘুমোনো স্বাস্থ্য...

মেয়েদের যত্ন নেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

মেয়েদের কিরূপ যত্ন নেওয়া উচিত- ছবিতে ক্লিক করুণ সুস্থ মেয়েদের ছবিঃ মেয়েদের দ্বিগুণ আহার, চর্ত্যগুণ লজ্জা, পূছ গুণ সাহস এবং আটগুন কাম। আহারে বিষয়ে দ্বিগুণ বলার কারণ হল স্ত্রীগুণ যখন সন্তান গর্ভে ধারণ করেন তখন তার এবং তার সন্তানের জন্য বাড়তি খাদ্যের প্রয়োজন হয়। কারণ ঐ বাড়তি আহারই তাদের বুকের দুধের যোগান দেয়। মেয়েদের কিরূপ যত্ন করা উচিত এ বিষয়ে নিচে আলোচনা করা হল। ১। ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের একটু বেশী যত্ন করতে হয়। তাদের মন থাকে সব সময় কোমল ও সংবেদনশীল। ২। ছেলেবেলা থেকেই  মেয়েদের একটু বেশী যত্ন করতে হয়। তাদের মন থাকে সব সময় কমল ও সংবেদনশীল। ৩। মেয়েদের খাওয়ার দিকে ছেলেবেলা থেকে নজর রাখতে হবে। তাদের আহারের মধ্যে পুষ্টিকর খাবার বেশী থাকতে হবে। মেয়েরা টক, ঝাল, মিষ্টি বেশী পছন্দ করে। ঐগুলো যেন কম খায় সেদিকে অভিভাবকদের খেয়াল রাখতে হবে। ৪। মেয়েদের বিশেষ করে ছোট বালিকাদের শরীরে প্রয়োজন হয় আয়রণ, ক্যালসিয়াম, ও ফসফরাসের কার্বোহাড্রেডের। কারণ মেয়েদের ভবিষ্যতে গর্ভ  ধারণের জন্য প্রয়োজন হয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরের হাড় দূর্বল হয়। ৫। মেয়েদের আয়রণ যুক্ত আহার গ্রহণ করা উচিত। মেয়েদের শরীরে হিমোগ্লি...

রোসনের উপকারিতা।

  রোসন খেয়ে রোগ সারান খুব সহজে এটা একটি প্রাকৃতিক ঔষুধ।ছবিতে ক্লিক করুণ রোসনঃ    সামন্য এই রসুনের অসীম গুন এবং সবই সত্য।  রসুন মেধা, স্মৃতি  বল ও আয়ুবের্ধক। চোখের জ্যোতি ঠিক রাখে।কিশোরের শরীর ও মনের উন্নতি করে। আরো আলোচনা করা হলঃ ১। সরষের তেলে রসুন ভেজে সেই তেল মালিশ করলে বাতের যন্ত্রণা কমে। ২। অনেক সময় দেখা যায় খাচ্ছে অথচ রোগা হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ১-২ কোয়া রসুন বেটে এবং এক পোয়া দুধে পাক দিয়ে সেটা খেলে দুই থেকে তিন মাস খেতে হবে। দেখবেন ক্ষয় কমে যাবে, ওজন বেড়ে যাবে। ৩। অল্প গরম দুধের সঙ্গে ১-২ কোয়া রসুন বাটা খেলে শুক্র তারল্য হয় না। অস্থি ক্ষয় কমে, শরীরের ক্ষয় কমে। ৪। সর্দি  হয় না অথচ মাথা ধরে। এক্ষেত্রে ১-২ ফোঁটা রসুনের রস নস্যির মতো নাকে নিলে মাথা ধরা কমে যাবে। ৫। রোগা বাচ্চা গায়ে মাংস নেই। এক্ষেত্রে ভাতের সঙ্গে টাটকা ঘোল ও আধখানা রসুন কিছুদিন খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে। ৬। পেটে অনেক সময় বায়ুর উপদ্রব হয়। এক্ষেত্রে ঠান্ডা জলে ২-৫ ফোঁটা রসুনের রস মিশিয়ে খেলে চলে যাবে। ৭। রসুনের মধ্যে জীবানুনাশক করার ক্ষমতা আছে। একটা গোটা রসুন থেঁতো করে ঘরে রেখে দিলে য়র জীবাণু...

চিকন স্বাস্থ্য মোটা করুন।

  চিকন স্বাস্থ্য মোটা করুন খাবার খেয়ে বাস্তব কাজ ।ছবিতে ক্লিক করুণ স্বাস্থ  খুব বেশি মোটা বা খুব বেশি চিকন কোনোটাই আমাদের জন্য ভালো নয়।প্রাকৃতিক নিয়মে স্বাস্থ মোটা করুণ।  ১।সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ভরপেট জল পান করুন।সকালের নাস্তা সকাল সাতটার ভিতরে শেষ করুন। ২।সকালের নাস্তায় ডিম ও ডালের তরকারি রাখুন। যারা সকালের নাস্তায় ডিম ও ডালের ব্যবস্থা করতে পারবেন না।সমস্যা নেই প্রতিদিনের নাস্তায় যে খাবার আপনি গ্রহণ করেন তাই সকাল ৭ টার ভিতরে ভরপেট খান। ৩।সব সময় চেষ্টা করবেন প্রতিদিন যে পরিমাণ খাবার গ্রহণ করেন তার থেকে একটু বেশি পরিমাণে যেনো খাওয়া হয়। ৪। দুপুরের খাবার দুপুর একটা থেকে দুইটার ভিতরে শেষ করবেন। আমিষ জাতীয় খাবার ও শাকসবজি বেশি রাখবেন। ৫।মনে রাখবেন খাবারের তালিকায় যাই থাকুক না কেন চেষ্টা করবেন প্রতিদিন যে পরিমাণ খাবার খান তার থেকে যেন একটু বেশি পরিমাণে খাওয়া হয়। অর্থাৎ ভরপেট খাবার গ্রহন করুন। ৬। যাঁদের ওজন কম তাঁরা খাওয়া-দাওয়ার সঙ্গে প্রতিদিন নিয়ম করে একটি পাকা টোম্যাটো খাবেন। ৭।একটানা প্রায় তিন মাস হাঁসের ডিমের সঙ্গে পুইশাক ও মিষ্টিকুমার দিয়ে জোল রান্না করে...

নিমগাছ ও পাতার উপকারিতা।

নিমগাছ ও নিমপাতা দিয়ে রোগ সারান। বাস্তব ও সত্য এই গাছ চিরকাল।ছবিতে ক্লিক করুণ নিমপাতা ছবিঃ নিমপাতাঃ নিমপাতায় আছে বসন্ত রোগের প্রতিষেধকতার গুন। অনেক অসুখের আক্রমণ থেকে নিমপাতা শরীরকে বাঁচায়। নিমপাতায় আছে জীবাণুনাশক ক্ষমতা। ১। মানুষের দেহে কোন ক্ষত বা ঘা, খোস পাঁচড়া  হলে নিমপাতা জলে ফুঁটিয়ে সেই জল দিয়ে ধুলে ঘা শুকিয়ে যায়। ২। কাঁচা নিমপাতা ও হলুদ একসঙ্গে বেটে সমস্ত গায়ে মাখলে চুলকানি দাদ প্রভৃতি চর্মরোগ বিনাশ হয়।  ৩। কচি নিমপাতা বেটে গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে মিশিয়ে ফোঁড়ার উপর লাগিয়ে কলাপাতা মুড়ে ২৪ ঘন্টা বেঁধে রাখলে ফোঁড়া শুকিয়ে যায়। ৪। নিমছাল শুকিয়ে গুঁড়ো করে সেই গুঁড়ো ঘায়ের ওপর দিয়ে বেঁধে রাখলে ঘা শুকিয়ে যায়। ৫। রোজ সকালে খালি পেটে নিমছাল ও নিমপাতা বেটে তার বড়ি খালি খেলে কৃমি নিরাময় হয়। ৬। নিমফুল বেটে মাথায় মাখলে উকুন নষ্ট হয়। ৭। বসন্তকালে নিমপাতা ভাজা খেলে হাম বসন্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।  ৮। পাকস্থলীর গন্ডগোলের জন্য বদহজম হলে কিছু পরিমাণে নিম গাছের ছাল গরম জলে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেই জল খাবেন। ৯। যাঁরা ডায়বেটিসে ভুগছেন তাঁরা প্রতিদিন সকালে আট-দশটা নিমপাতা চার-পাঁচটা গোলমরিচ...

কাঁচাকলা ও কলা গাছের উপকরিতা।

  কাঁচাকলা ও কলা গাছে কতটা যে  প্রাকৃতিক ঔষুধ  এবং এর গুন রয়েছে বাস্তবে জেনে রাখুন।ছবিতে ক্লিক করুণ কাঁচকলার ছবিঃ আজকের আমি কাঁচকলার ও কলা গাছের কথা নিয়ে বলছি। আপনাদের অনুরোধ করবো আমার যতোগুলি প্রাকৃতিক ঔষুধ সর্ম্পকে দেয়া আছে সবগুলো কষ্ট করে দেখবেন উপকার হবে আমি মিথ্যা কোনো কথা বলি না পারলে মানুষকে উপকার করি। এটাই আমার ধর্ম।নিম্নে এর গুনাগুন সর্ম্পকে দেওয়া হলঃ ১। পেটের অসুখে, আমাশয় ও রক্ত আমাশায় কাঁচকলা সেদ্ধ করে টাটকা টক দইয়ের সঙ্গে মেখে খেলে রোগ সারে। ১০ দিন খাইবেন। ২। কলা গাছের শুকনো শেকড় গুড়ো করে অল্প পরিমাণ খেলে পিত্ত রোগ সারে।রক্তল্পতা বা অ্যানিমিয়া রোগেরও এটি একটি মহৌষধ। ৩। অনেকের মতে কলা গাছের শেকড়ের রসের সঙ্গে ঘি ও চিনি মিশিয়ে খেলে মিশিয়ে খেলে প্রস্রাবের অসুখ ও মোহ রোগ সারে। ৪। কাঁচকলা শুকিয়ে গুঁড়ো করে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শরীরের দূর্বলতা থাকে না।২০ দিন খান তার পর দেখবেন কি ভাবে আপনি উপকৃত হয়েছেন। ৫। একেবারে কচি কলাপাতা মিহি করে বেটে দুধে মিশিয়ে ঘন ক্ষীরের মতো করে খাওয়ালে মেয়েদের প্রদর রোগে উপকার হয়। একটানা পনের দিন খাবেন। ৬। বেশি বেশি কল...

সজনে পাতার উপকরিতা।

সজনে পাতার কত ক্ষমতা এবং  খুব সহজে শরীরের রোগ ভালো করা যায়।  সজনে ফল ও পাতার ছবিঃ আজ একটি এমন প্রাকৃতিক ঔষুধের কথা আপনাদের বলবো । সজনে বা তার পাতার কথা  অনেকই জানেন না এর গুন সর্ম্পকে। এই করোনাকালীন যার মূলো ছিল প্রায় ১৫০/- টাকা কিলো। এই গাছ এখন আর পাওয়া যায় না তাই আমি পরিবেশ ও সমাজ রক্ষাতে সবাইকে বলবো ঔষুধী গাছ কাটবেন না এবং বেশি বেশি ঔষুধী গাছ রোপন করুণ। নিম্নে দেওয়া হলঃ ১। সজনে পাতার রস খেলে শ্বাসের কষ্ট সারে ও হেঁচকি ওঠা বন্ধ হয়। ২। সজনে পাতার রসের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে পাঁচ দিন ধরে খেলে পেটের ভেতরের বায়ু গোলক সেরে যায়। ৩। সজনে পাতার ক্বাথ তৈরি করে হিং ও শুকনো আদার গুড়ো মিশিয়ে খাওয়ালে পেটের গ্যাস গোলক সেরে যায়। ৪। বায়ুর প্রকোপের জন্যে যদি কোনো ব্যাথা হয় তাহলে সজনে পাতার ক্বাথের সঙ্গে হিং ও শুকনো আদার গুড়ো মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। ৫। সজনের ক্বাথের সঙ্গে মধু মিশিয়ে দু-বার খাওয়ালে পেটের সূক্ষ্ম কৃমি বেরিয়ে যায়। ৬। সজনে পাতার রস গোলমরিচের সঙ্গে পিষে নিয়ে কপালে লাগালে মাথার যন্ত্রনা দূর হয়। ৭। সজনে পাতার রস মাথায় ঘষলে খুসকি দূর হয়। আমি সবার কাছে অনুরোধ করবো। এইসব ভালো ভা...

দাঁতের যত্ন এবং সুস্থ্য দাঁত পেতে করনীয়।

  আপনার দাঁত যত্ন নিন। সুস্থ থাকতে দাঁতকে বাঁচান।ছবিতে ক্লিক করুণ দাঁত ব্যাথার ছবিঃ আজ আমি দাঁতের সঠিক যত্ন নিতে প্রাকৃতিক ভাবে যে করনীয় তা আলোচনা করবো এবং আপনার দাঁতের ব্যাথা সহজে দূর হয়ে যাবে।   ১। শৌচ কর্মের পর শরীর রক্ষার দ্বিতীয় কাজটি হল দাঁতের যত্ন। শৌচকর্মের পরই দাঁত পরিস্কার করতে হবে। ২। প্রতিদিন রাতে খাবার পর শোবার আগে দাঁত মাজতে বা ব্রাশ করতে বুলবেন না। এটা করলে খাবার পর যে সব খাদ্যকণা দাঁতের গোড়ায় আটকে থাকে তা পচে গিয়ে দাঁতের পচন ডেকে আনে, পোকা হয়েও দাঁত ক্ষয়ে যায়।  ৩। সকালে দাঁত না মেজে, মুখ না ধুয়ে, খালি পেটে কিছু  খাবেন না। ৪। রোজ না হোক সপ্তাহে অন্ততঃ একটিদ মিহি লবনের সঙ্গে সরষের তেল দিয়ে মেড়ে আঙুল দিয়ে দাঁত মালিশ করবেন। এতে মাড়ি শক্ত থাকবে এবং যে সব জীবাণুর জন্য মুখে দুর্গন্ধ হয় তা দূর হবে। ৫। দাঁতের সুরক্ষার জন্য প্রতিদিন যদি একটি করে লবঙ্গ দীর্ঘক্ষণ মুখে রেখে চোষা যায় তবে দাঁতে পোকা লাগবে না। ৬। বিয়ে বাড়ী বা অন্য কোনো অনুষ্ঠানে খাবার পূর্বে দাঁত ব্রাশ দিয়ে মাজুন। এতে দাঁত ভালো থাকবে। ৭। ঘরোয়া ভাবে যদি দাঁত ব্যাথা হয় তাহলে পেঁয়ারা পাতা ও গরম জল লব...

গ্যাংগ্রিন রোগ থেকে বাঁচার উপায়।

গ্যাংগ্রিন রোগ ভালো করুণ প্রাকৃতিক গাছগাছড়া দ্বারা।ছবিতে ক্লিক করুণ গ্যাংগ্রিন রোগের ছবিঃ আজ একটি রোগের কথা বলছি। যার কারণে নি:স্ব হয়ে গেছি গোটা পরিবার।গ্যাংগ্রিন রোগ।আমার বড় ভাই এই রোগে আক্রান্ত হয় এবং অনেক কষ্টে সে বেঁচে যায়, শুধু ঈশ্বরের কৃপায়। বাবার সম্পত্তি বিক্রি করে চিকিৎসা করে এখন সে কোনোভাবে বেঁচে আছে।এখন আমরা ভূমিহীন অবস্থায় আছি।দয়া করে সবাই আমাদের জন্য একটু আর্শিবাদ করবেন। গ্যাংগ্রিন রোগের লক্ষণঃ গ্যাংগ্রিন রক্তের সরবরাহের অভাবজনিত এক ধরণের টিস্যু মৃত্যুর কারণ । লক্ষণগুলির মধ্যে ত্বকের রঙ লাল বা কালো হয়ে যাওয়া, অসাড়তা, ফোলাভাব, ব্যথা, ত্বকের ভাঙ্গন এবং শীতলতা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে পা এবং হাত সর্বাধিক প্রভাবিত হয় যদি সংক্রামক এজেন্ট দ্বারা গ্যাংগ্রিন হয় তবে এটি জ্বর বা সেপসিসের সাথে উপস্থিত হতে পারে।এবং যেখানে এই রোগ সেখানটা কালো পোড়ার মতো হয়ে যায়।পা কাঁটা ছাড়া গতি থাকেনা। যদি কারো এই রোগে আক্রান্ত হয়। সাথে সাথে যা করনীয় নিম্নে আলোচনা করা হলো। ১। প্রথমে আপনার ডায়াবেটিস আছে কিনা তা পরীক্ষা করবেন। এবং ডায়বেটিস ধরা পড়লে সংঙ্গে সংঙ্গে নিয়ন্ত্রন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপ...

গাজরের উপকারিতা।

 শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে, গাজর  খান বেশি বেশি। ইহা একটি চমৎকার প্রাকৃতিক ঔষুধ।ছবিতে ক্লিক করুণ গাজর এর ছবিঃ আজ আমি গাজরের গুনাগুন সর্ম্পকে বলবো। কষ্ট করে একটু জানুন সকলের উপকার হবে। ১। গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। এই ভিটামিন ‘এ’-র অভাবে শরীর ব্যাধিগ্রস্ত হয়ে পড়ে। ২। শরীরের বৃদ্ধি থেমে যায়- শরীরের ক্ষমতা কমে যায়। খাদ্য দ্রব্য হজম হতে অনেক দেরি লাগে, চামড়া খসখসে হয়ে যায়।  ৩। গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়। শরীরে শক্তির সঞ্চার হয় আর ওজন বাড়ে। ৪। শিশুদের গাজরের রস খাওয়ালে দাঁত বেড়োতে কোনো কষ্ট হয় না। আর দুধ ও ঠিক মতো হজম হয়। ৫। অর্শ, ক্ষয়রোগ, পিত্ত রোগে গাজর খেলে সুফল পাওয়া যায়। গাজরের রস মস্তিকের পক্ষেও ভাল। ৬।শরীরের পুষ্টি ও বৃদ্ধির বিকাশের জন্যে গাজর খাওয়া খুবই  প্রয়োজন। ৭। গাজর খেলে রং ফরসা হয়, মুখে সৌন্দর্য বাড়ে কারণ গাজর আছে রক্ত পরিস্কার করবার গুন। ৮। গাজরের বীজ জল মিশিয়ে বেটে পর পর সাতদিন পান করলে মেয়েদের ঋতুপ্রাপ্তি হয়। ৯। গজর সেদ্ধ করে পুলটিস বাঁধলে ক্ষত, ফোঁড়া আর সব রকমের খারাপ ধরনের য সেরে যায়। মানব কল্যাণে আমি এই লেখালেখি করি কারণ জীব সেবা ঈশ্বরের সেবা। দয়া কর...