আপনার কি নিদ্রা বা ঘুম নিয়ে সমস্যা একবার পড়ুন।ছবিতে ক্লিক করুণ ঘুমের জন্য করনীয়ঃ স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ঘুম বা নিদ্রা।আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় আহার করা যেমন জরুরি কাজ, নিদ্রাও তেমনি জরুরি। মানুষের স্বাস্থ্য,শ্রম বয়স, সময় অভ্যাস অনুযায়ী প্রত্যেকে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ঘুমিয়ে থাকি তবে এই ঘুমের বিষয়ে কতগুলি সুত্র আছে যেমন- ১। সদ্য প্রসূত শিশু চব্বিশ ঘন্টার ভিতর কুড়ি ঘন্টাই ঘুমিয়ে কাটায়। তারা জাগে শুধু ক্ষিদে পেলে। আর খেলেই ঘুমায়। ২। ৫-৬ বছরের ছেলেমেয়েদের কম করে ১২ ঘন্টা ঘুমোবার প্রয়োজন। ৩। ১২ থেকে ১৮ বছরের ছেলেমেয়েদের ১০ ঘন্টা ঘুমোনো উচিত। ৪।১৮ থেকে ২৪ বছরের যুবক-যুবতীরা ৭-৮ ঘন্টা ঘুমনো উচিত। ৫। ২৪ থেকে ৫০ বছরের সময় ৬ ঘন্টা বিশ্রাম নেওয়া উচিত। ৬। যাদের সহজে ঘুম আসতে চায় না তারা যদি বই পড়ার অভ্যাস করে, তবে সহজেই তাদের ঘুম আসবে। ৭। রাতে শুতে যাবার আগে ঠান্ডা জলে হাত পা ধয়ে ঘাড়ে জল দিলে রাতে ভালো ঘুম হবে। ৮। ঘুম না আসলে অনেকে ট্যাবলেট খায়। এটা কখনই উচিত নয়। এতে মস্তিষ্ক ও হৃদয়ের ক্ষতি করে। দুর্বল করে দেয় স্নায়াতন্ত্রকেও। ৯।হঠাৎ হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়া বা বেশী ঘুমোনো স্বাস্থ্য...
আমার এই ব্লগটির নাম প্রাকৃতিক চিকিৎসা। প্রাকৃতিক গাছগাছরা এবং প্রাকৃতিক খাবার মাধ্যমে কিভাবে মানুষের রোগ সারানো যায় সেটা নিয়ে লেখালেখি করি এবং বলার চেষ্টা করি। আমার ইচ্ছা যে, মানুষকে সেবা দিয়ে মানুষের পাশে থাকা। তাছাড়া মানুষ উপকার হলে আমিও উপকৃত হবো। আমার এই পেইজটি দেখলে 100% মানুষ উপকৃত হবেই হবে।