Skip to main content

রোসনের উপকারিতা।

 রোসন খেয়ে রোগ সারান খুব সহজে এটা একটি প্রাকৃতিক ঔষুধ।ছবিতে ক্লিক করুণ
রোসনঃ 
 

সামন্য এই রসুনের অসীম গুন এবং সবই সত্য। রসুন মেধা, স্মৃতি  বল ও আয়ুবের্ধক। চোখের জ্যোতি ঠিক রাখে।কিশোরের শরীর ও মনের উন্নতি করে। আরো আলোচনা করা হলঃ

১। সরষের তেলে রসুন ভেজে সেই তেল মালিশ করলে বাতের যন্ত্রণা কমে।
২। অনেক সময় দেখা যায় খাচ্ছে অথচ রোগা হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ১-২ কোয়া রসুন বেটে এবং এক পোয়া দুধে পাক দিয়ে সেটা খেলে দুই থেকে তিন মাস খেতে হবে। দেখবেন ক্ষয় কমে যাবে, ওজন বেড়ে যাবে।
৩। অল্প গরম দুধের সঙ্গে ১-২ কোয়া রসুন বাটা খেলে শুক্র তারল্য হয় না। অস্থি ক্ষয় কমে, শরীরের ক্ষয় কমে।
৪। সর্দি  হয় না অথচ মাথা ধরে। এক্ষেত্রে ১-২ ফোঁটা রসুনের রস নস্যির মতো নাকে নিলে মাথা ধরা কমে যাবে।
৫। রোগা বাচ্চা গায়ে মাংস নেই। এক্ষেত্রে ভাতের সঙ্গে টাটকা ঘোল ও আধখানা রসুন কিছুদিন খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
৬। পেটে অনেক সময় বায়ুর উপদ্রব হয়। এক্ষেত্রে ঠান্ডা জলে ২-৫ ফোঁটা রসুনের রস মিশিয়ে খেলে চলে যাবে।
৭। রসুনের মধ্যে জীবানুনাশক করার ক্ষমতা আছে। একটা গোটা রসুন থেঁতো করে ঘরে রেখে দিলে য়র জীবাণু মুক্ত থাকে।
৮। ঋতু, বয়স এবং অভ্যাস অনুসারে রসুনের মাত্রা ঠিক করতে হবে। প্রথমে অল্প করে শুরু করে সহ্য অনুযায়ী পরে মাত্রা বাড়াতে হবে।
৯। রসুন খাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে খেতে  পারেন না গন্ধের জন্য । রসুনের কোয়ার খোলা ছাড়িয়ে আধখানা করে কেটে আগের দিন রাতে দই -এ ভিজিয়ে রাখলে গন্ধ থাকে না। এছাড়া ঘিয়ে ভেজে শাক কিংবা তরকারির সঙ্গে অথবা মাংস বা দই এর সিদ্ধ করেও খাওয়া যায়।
 ১০। রসুন মাছের সঙ্গে কাঁচা দুধের সঙ্গে খেতে নেই, এতে রক্ত দুষিত হয়।
১১। পায়ের তলায় কড়া বা গুফোতে ১ কোয়া রসুন দু-টুকরো করে ১ টুকরো কড়ার বাঁপায়ের গুফোর উপর লাগিয়ে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দিন। ৩ দিন এরূপ করলে রোগ নিরাময় হয়।

আমি আপনাদের যা কিছু দিয়ে থাকি সবই সুন্দর। এবং সবগুলোতে ভালো ঔষুধী গুনাগুন রয়েছে। আমি মিথ্যা বলিনা এবং কাউকে খারাপ কিছু দিতে জানিনা।এটা আমার মা শিখিয়েছেন। আপনার শুধু দেখে শিখুন আমার জন্য আর্শিবাদ করবেন। দয়া করে লাইক শেয়ার করুণ অনুরোধ রইল।
 
 

 রোসন খেয়ে রোগ সারান খুব সহজে এটা একটি প্রাকৃতিক ঔষুধ।
রোসনঃ 
 

সামন্য এই রসুনের অসীম গুন এবং সবই সত্য। রসুন মেধা, স্মৃতি  বল ও আয়ুবের্ধক। চোখের জ্যোতি ঠিক রাখে।কিশোরের শরীর ও মনের উন্নতি করে। আরো আলোচনা করা হলঃ

১। সরষের তেলে রসুন ভেজে সেই তেল মালিশ করলে বাতের যন্ত্রণা কমে।
২। অনেক সময় দেখা যায় খাচ্ছে অথচ রোগা হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে ১-২ কোয়া রসুন বেটে এবং এক পোয়া দুধে পাক দিয়ে সেটা খেলে দুই থেকে তিন মাস খেতে হবে। দেখবেন ক্ষয় কমে যাবে, ওজন বেড়ে যাবে।
৩। অল্প গরম দুধের সঙ্গে ১-২ কোয়া রসুন বাটা খেলে শুক্র তারল্য হয় না। অস্থি ক্ষয় কমে, শরীরের ক্ষয় কমে।
৪। সর্দি  হয় না অথচ মাথা ধরে। এক্ষেত্রে ১-২ ফোঁটা রসুনের রস নস্যির মতো নাকে নিলে মাথা ধরা কমে যাবে।
৫। রোগা বাচ্চা গায়ে মাংস নেই। এক্ষেত্রে ভাতের সঙ্গে টাটকা ঘোল ও আধখানা রসুন কিছুদিন খাওয়ালে উপকার পাওয়া যাবে।
৬। পেটে অনেক সময় বায়ুর উপদ্রব হয়। এক্ষেত্রে ঠান্ডা জলে ২-৫ ফোঁটা রসুনের রস মিশিয়ে খেলে চলে যাবে।
৭। রসুনের মধ্যে জীবানুনাশক করার ক্ষমতা আছে। একটা গোটা রসুন থেঁতো করে ঘরে রেখে দিলে য়র জীবাণু মুক্ত থাকে।
৮। ঋতু, বয়স এবং অভ্যাস অনুসারে রসুনের মাত্রা ঠিক করতে হবে। প্রথমে অল্প করে শুরু করে সহ্য অনুযায়ী পরে মাত্রা বাড়াতে হবে।
৯। রসুন খাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে খেতে  পারেন না গন্ধের জন্য । রসুনের কোয়ার খোলা ছাড়িয়ে আধখানা করে কেটে আগের দিন রাতে দই -এ ভিজিয়ে রাখলে গন্ধ থাকে না। এছাড়া ঘিয়ে ভেজে শাক কিংবা তরকারির সঙ্গে অথবা মাংস বা দই এর সিদ্ধ করেও খাওয়া যায়।
 ১০। রসুন মাছের সঙ্গে কাঁচা দুধের সঙ্গে খেতে নেই, এতে রক্ত দুষিত হয়।
১১। পায়ের তলায় কড়া বা গুফোতে ১ কোয়া রসুন দু-টুকরো করে ১ টুকরো কড়ার বাঁপায়ের গুফোর উপর লাগিয়ে লিউকোপ্লাস্ট দিয়ে আটকে দিন। ৩ দিন এরূপ করলে রোগ নিরাময় হয়। 

আমি আপনাদের যা কিছু দিয়ে থাকি সবই সুন্দর। এবং সবগুলোতে ভালো ঔষুধী গুনাগুন রয়েছে। আমি মিথ্যা বলিনা এবং কাউকে খারাপ কিছু দিতে জানিনা।এটা আমার মা শিখিয়েছেন। আপনার শুধু দেখে শিখুন আমার জন্য আর্শিবাদ করবেন। দয়া করে লাইক শেয়ার করুণ অনুরোধ রইল।
 
 

Comments

Popular posts from this blog

 

ঘি খাওয়া অনেক উপকার।

গাওয়া ঘিয়ের উপকারিতা  জেনে নিন লিংকে ক্লিক করুন কল্যাণকর বলেই হয়ত এখন পশ্চিমাদেশেও ঘি দিয়ে স্পা করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াতে অবস্থিত এরকমই একটি প্রতিষ্ঠান ‘ফোর মুন স্পা’। সুখী ও ভালো থাকার জন্য তারা বিভিন্ন কার্যক্রম করেন। এই প্রতিষ্ঠানের ডা. অ্যামি চ্যাডউিইক সম্প্রতি স্বাস্থবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ঘিয়ের নানান উপকারী দিক তুলে ধরেন।  উপকারিতা: দাহরোধী:  স্বাস্থ্যকর ও নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের জন্য চাই স্বাস্থ্যকর চর্বি। ঘাস খেয়ে বেড়ে ওঠা গাভীর দুধ থেকে তৈরি ঘিয়ে মেলে ওমেগা থ্রি ও ওমেগা সিক্স ফ্যাট বা চর্বি। ছোট ও মাঝারি ‘চেইন’য়ের এ্ চর্বি প্রদাহের মাত্রা মৃদু করতে সাহায্য করে। কারণ এই চর্বি দ্রুত ভাঙে এবং হজম হয় সহজে। ফলে হজম প্রক্রিয়া, গলব্লাডার ও কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলী বজায় রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। অ্যালার্জি কমায়:  ‘ল্যাকটোজ ইনটোলেরেন্ট’ বা দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারের যাদের পেটের গড়বড় হয় তাদের জন্য আদর্শ খাবার হতে পারে ঘি। চ্যাডউইক বলেন, “মাখনকে ১০০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় গরম করে ঘি তৈরি হয়, ফলে এই সকল আমিষ উপাদান পাত্রে থেকে যায়, শুধু চর্বি অ...

কিডনি সুস্থ রাখতে করণীয়।

  কিডনি সুস্থ রাখতে করণীয় জেনে নিন ছবিতে ক্লিক করুণ- শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে কিডনি সুস্থ রাখা আবশ্যিক। কিডনির অবস্থা ঠিক থাকলে শরীরে হরমোন ব্যালান্স ঠিক থাকে। এছাড়াও মানবদেহে ছাকনির কাজ করে এই অঙ্গ। তাই এটি সুস্থ রাখা বিশেষ প্রয়োজন। কিন্তু ঠিক কী কী করণীয়? বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রাথমিকভাবে কয়েকটি নিয়ম মেনে চললেই সুস্থ থাকে কিডনি। দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী- শরীরের হাইড্রেটেড রাখা প্রয়োজন। তাই যথেষ্ট পরিমাণে জল পানের পরামর্শ দেন অনেকেই। দিনে ৮ গ্লাস জল পান স্বাভাবিক বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের, যাতে মূত্রের রং হালকা হলুদ বা রঙহীন হয়। ডায়েট ঠিও রাখা দরকার কিডনি ভালো রাখতে। ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ কিডনির অসুখ ডেকে আনার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই স্বাস্থ্যকর এবং কম সোডিয়াম যুক্ত, কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার খাওয়া বাঞ্ছনীয়। শরীরচর্চার কোনও বিকল্প নেই। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ফলে ওজন, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকবে। রক্তের ক্ষতিকর ও অপ্রয়োজনীয় জিনিসগুলো বের করে দিয়ে ছাকনির কাজ করে কিডনি। তাই আপনারও দায়িত্ব কিডনিকে সুস্থ রাখা। অ্যালকোহল, ওষুধ ইত্যাদি...